৪৭ কিঃ মিঃ পথ দৌড়ে সকলের মন জয় করলেন শিক্ষক অমল মণ্ডল।
প্রশান্ত সরকার, ঝড়খালী, ১৭ জানুয়ারি। না কোনো জাতীয়, না কোনো রাজ্য বা জেলা স্তরের প্রতিযোগিতা। কেবল মাত্র স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। সেই উপলক্ষ্যে ছাত্র ছাত্রীদের একটাই বার্তা পৌঁছে দিতে ছান শিক্ষক অমল মণ্ডল যে " জীবনের সাফল্যের পথ অনেক কঠিন ও দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হয়।"দক্ষিন ২৪ পরগনা জেলার বাসন্তী ব্লকের ঝড়খালী অঞ্চলের হেড়োভাঙ্গা বিদ্যাসাগর বিদ্যামন্দিরের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক অমল মণ্ডল বয়স ষাটের দোর গোড়াতে ঠেকেছেন। ১৭ জানুয়ারি থেকে শুরু হল বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। সকলকে শিক্ষক অমল মণ্ডলের বার্তা " সকলের জন্য খেলা খেলা আমার অধিকার" পৌছে দিতে এই পদক্ষেপ। ক্যানিং রায়বাঘিনী থেকে ঝড়খালীর হেড়োভাঙ্গা বিদ্যাসাগর বিদ্যামন্দির পর্যন্ত ৪৭ কিলোমিটার পথ দৌড়ে আসেন এদিন। সকাল ৬ : ১৫ মিনিটে ক্যানিং থেকে যাত্রা শুরু করেন এবং ১১: ৫৫ মিনিটে বিদ্যালয়ে পৌঁছান। স্কুলের সমস্ত শিক্ষক ও ছাত্র ছাত্রীরা শিক্ষক অমল মণ্ডলে স্বাগত জানান ফুলের তোড়া দিয়ে, কেউ আবার প্রণাম করেন, কেউ শিক্ষকে জরিয়ে ধরেন। সকলের মধ্যে শিক্ষকের উপস্থিতি গর্বিত করে তুলেছেন। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে বিদ্যালয়ের বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার শুভারম্ভ করেন শিক্ষক অমল মণ্ডল।
প্রশান্ত সরকার, ঝড়খালী, ১৭ জানুয়ারি। না কোনো জাতীয়, না কোনো রাজ্য বা জেলা স্তরের প্রতিযোগিতা। কেবল মাত্র স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। সেই উপলক্ষ্যে ছাত্র ছাত্রীদের একটাই বার্তা পৌঁছে দিতে ছান শিক্ষক অমল মণ্ডল যে " জীবনের সাফল্যের পথ অনেক কঠিন ও দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হয়।"দক্ষিন ২৪ পরগনা জেলার বাসন্তী ব্লকের ঝড়খালী অঞ্চলের হেড়োভাঙ্গা বিদ্যাসাগর বিদ্যামন্দিরের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক অমল মণ্ডল বয়স ষাটের দোর গোড়াতে ঠেকেছেন। ১৭ জানুয়ারি থেকে শুরু হল বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। সকলকে শিক্ষক অমল মণ্ডলের বার্তা " সকলের জন্য খেলা খেলা আমার অধিকার" পৌছে দিতে এই পদক্ষেপ। ক্যানিং রায়বাঘিনী থেকে ঝড়খালীর হেড়োভাঙ্গা বিদ্যাসাগর বিদ্যামন্দির পর্যন্ত ৪৭ কিলোমিটার পথ দৌড়ে আসেন এদিন। সকাল ৬ : ১৫ মিনিটে ক্যানিং থেকে যাত্রা শুরু করেন এবং ১১: ৫৫ মিনিটে বিদ্যালয়ে পৌঁছান। স্কুলের সমস্ত শিক্ষক ও ছাত্র ছাত্রীরা শিক্ষক অমল মণ্ডলে স্বাগত জানান ফুলের তোড়া দিয়ে, কেউ আবার প্রণাম করেন, কেউ শিক্ষকে জরিয়ে ধরেন। সকলের মধ্যে শিক্ষকের উপস্থিতি গর্বিত করে তুলেছেন। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে বিদ্যালয়ের বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার শুভারম্ভ করেন শিক্ষক অমল মণ্ডল।