ইউনেস্কোর ম্যান অ্যান্ড বায়োস্ফিয়ার প্রোগ্রামে পৃথিবীর সেরা ৩০ এর তালিকা সুন্দরবন
ইউনেস্কোর ম্যান অ্যান্ড বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ প্রোগ্রামে যে ভিডিও দেখিয়ে পৃথিবীর ৩০ এর তালিকা জায়গা করে নিয়েছে সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ।তারই কিছু ছবি।
বিশ্বজিৎ পাল|ক্যানিং|ইউনেস্কোর ম্যান অ্যান্ড বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ প্রোগ্রামে পৃথিবীর সেরা ৩০ এর তালিকা জায়গা করে নিল সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ।ভারতের ১২ টি দেশের মধ্যে সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ এবং আগাস্থা মালাই বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ এই তালিকা স্থান পেয়েছে।আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই খুশির জোয়ার সুন্দরবনবাসীর মধ্যে।প্রায় ৪ হাজারের বেশী বর্গ কিলোমিটার সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ।
আর এর মধ্যে গড়ে উঠেছে ২৬ টি যৌথ বন পরিচালন কমিটি এবং দক্ষিণ ২৪পরগনার বন বিভাগের মাতলা,রায়দিঘী, রামগঙ্গা রেঞ্জের ৪০ টি যৌথ বন পরিচালন কমিটি।আর কমিটি গুলি কাজ করে চলেছে গ্রামে বাঘ ঢুকলে কুইক বন দফতরকে খবর দিয়ে বাঘ কে বোনে ফেরৎ পাঠিয়ে দিচ্ছে রেসপন্স টিমের মাধ্যমে।১৯৮৯ সালে সুন্দরবনের এই ভারতীয় অংশকে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ ঘোষণা করা হয়।এ দিকে এপ্রিল ও মে মাসে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প ও দক্ষিণ ২৪পরগনা বন বিভাগ ভিডিও টি তৈরি করে দিল্লী পাঠিয়ে দেয়।
ভিডিও টি সময় সীমা ছিল এক মিনিটের কিছু বেশী
সময়।ভিডিও তে মূলত দেখানো হয়েছে কিভাবে বাঘ ও মানুষের সংঘাত এড়ানোর জন্য ম্যানগ্রোভ জঙ্গলের নদীর পাড়ে নাইলনের নেট জাল দিয়ে বেড়া দেওয়া।যাতে জঙ্গল থেকে হঠাৎ করে বেরিয়ে এসে লোকালয়ে না ঢুকতে পারে।এছাড়া গ্রামের মধ্যে বাঘ ঢুকলে কি ভাবে যৌথ পরিচালন কমিটির মাধ্যমে কুইক রেসপন্স টীম কিভাবে বাঘ কে ধরে জঙ্গলে পাঠিয়ে দেয়।এমনকি প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষজন কে কি ভাবে সচেতন করা হয় সেটিও ভিডিও তে দেখানো হয়েছে।দিল্লীতে চলতি বছরে ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবসে প্রকাশ করা হয়।
রাষ্ট্রপুঞ্জের সাস্টেনেবল ডেভেলমেন্ট গোলের জন্য তৈরী ফোরাম ফর সায়েন্স টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশনের তরফে এই ভিডিও গুলি প্রকাশ করা হয়।ইউনেস্কোর ম্যান অ্যান্ড বায়োস্ফিয়ার প্রোগ্রাম এবং ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্ক অফ বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ যৌথ ভাবে প্রওয়াড টু সেয়ার নামে একটি সচেতন মূলক প্রচার শুরু।তারা ৩০ টি বাছাই করে ফোরাম অফ সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন এর অংশীদারি প্রকাশ করে।তবে এই ভিডিও গুলির রাঙ্কিং প্রকাশ করা হবে আগামী ১৬-১৮ জুলাই নিউ ইয়র্ক আলোচনা সভা থেকে।২৩-২৮ জুলাই ইন্দোনেশিয়ার পালেমবাং এমএ বি প্রোগ্রাম ইনডোরে।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর নিলাঞ্জন মল্লিক বলেন ইউনেস্কোর ম্যান অ্যান্ড বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ প্রোগ্রামে সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ পৃথিবীর ৩০ এর তালিকা জায়গা করে নিয়েছে
ফলে খুশি সুন্দরবনবাসী।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প নিয়ম কানান মেনে ভিডিও করে দিল্লীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।দিল্লীতে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে সেমিনারে ভিডিও টি দেখানো হয়।দেশের ১২ টি বায়োস্ফিয়ারের মধ্যে ২ টি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ এই তালিকা স্থান পেয়েছে।আর ২ টির মধ্যে একটি হল সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ।ডাব্লু ডাব্লু এফ সুন্দরবন কডিনেটার রাতুল সাহা বলেন ইউনেস্কোর ম্যান অ্যান্ড প্রোগ্রামে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ তালিকা স্থান পেয়েছে।ফলেসুন্দরবনবাসী তথা বাংলা জুড়ে খুশির জোয়ার বইছে যত খবরটা ছড়িয়ে পড়ছে।৩০ টি ভিডিও বাছাই করে যা ফোরাম অফ সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন এর অংশীদারি প্রকাশ করে।মূলত সুন্দরবনে এই ভিডিও তে দেখানো হয়েছে কিভাবে বন দফতরের বনাঞ্চলে মানুষ ও বাঘের সংঘাত এড়ানোর জন্য নেট জাল দিয়ে জঙ্গলে বেড়া দেওয়া।বাঘ গ্রামে ঢুকলে যৌথ পরিচালন কমিটি ও রেসপন্স টিম বোনে বাঘ কে ফেরৎ পাঠিয়ে দেওয়া এবং মানুষজনকে সচেতন করে তোলা।
আর এর মধ্যে গড়ে উঠেছে ২৬ টি যৌথ বন পরিচালন কমিটি এবং দক্ষিণ ২৪পরগনার বন বিভাগের মাতলা,রায়দিঘী, রামগঙ্গা রেঞ্জের ৪০ টি যৌথ বন পরিচালন কমিটি।আর কমিটি গুলি কাজ করে চলেছে গ্রামে বাঘ ঢুকলে কুইক বন দফতরকে খবর দিয়ে বাঘ কে বোনে ফেরৎ পাঠিয়ে দিচ্ছে রেসপন্স টিমের মাধ্যমে।১৯৮৯ সালে সুন্দরবনের এই ভারতীয় অংশকে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ ঘোষণা করা হয়।এ দিকে এপ্রিল ও মে মাসে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প ও দক্ষিণ ২৪পরগনা বন বিভাগ ভিডিও টি তৈরি করে দিল্লী পাঠিয়ে দেয়।
ভিডিও টি সময় সীমা ছিল এক মিনিটের কিছু বেশী
সময়।ভিডিও তে মূলত দেখানো হয়েছে কিভাবে বাঘ ও মানুষের সংঘাত এড়ানোর জন্য ম্যানগ্রোভ জঙ্গলের নদীর পাড়ে নাইলনের নেট জাল দিয়ে বেড়া দেওয়া।যাতে জঙ্গল থেকে হঠাৎ করে বেরিয়ে এসে লোকালয়ে না ঢুকতে পারে।এছাড়া গ্রামের মধ্যে বাঘ ঢুকলে কি ভাবে যৌথ পরিচালন কমিটির মাধ্যমে কুইক রেসপন্স টীম কিভাবে বাঘ কে ধরে জঙ্গলে পাঠিয়ে দেয়।এমনকি প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষজন কে কি ভাবে সচেতন করা হয় সেটিও ভিডিও তে দেখানো হয়েছে।দিল্লীতে চলতি বছরে ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবসে প্রকাশ করা হয়।
রাষ্ট্রপুঞ্জের সাস্টেনেবল ডেভেলমেন্ট গোলের জন্য তৈরী ফোরাম ফর সায়েন্স টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশনের তরফে এই ভিডিও গুলি প্রকাশ করা হয়।ইউনেস্কোর ম্যান অ্যান্ড বায়োস্ফিয়ার প্রোগ্রাম এবং ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্ক অফ বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ যৌথ ভাবে প্রওয়াড টু সেয়ার নামে একটি সচেতন মূলক প্রচার শুরু।তারা ৩০ টি বাছাই করে ফোরাম অফ সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন এর অংশীদারি প্রকাশ করে।তবে এই ভিডিও গুলির রাঙ্কিং প্রকাশ করা হবে আগামী ১৬-১৮ জুলাই নিউ ইয়র্ক আলোচনা সভা থেকে।২৩-২৮ জুলাই ইন্দোনেশিয়ার পালেমবাং এমএ বি প্রোগ্রাম ইনডোরে।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর নিলাঞ্জন মল্লিক বলেন ইউনেস্কোর ম্যান অ্যান্ড বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ প্রোগ্রামে সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ পৃথিবীর ৩০ এর তালিকা জায়গা করে নিয়েছে
ফলে খুশি সুন্দরবনবাসী।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প নিয়ম কানান মেনে ভিডিও করে দিল্লীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।দিল্লীতে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে সেমিনারে ভিডিও টি দেখানো হয়।দেশের ১২ টি বায়োস্ফিয়ারের মধ্যে ২ টি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ এই তালিকা স্থান পেয়েছে।আর ২ টির মধ্যে একটি হল সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ।ডাব্লু ডাব্লু এফ সুন্দরবন কডিনেটার রাতুল সাহা বলেন ইউনেস্কোর ম্যান অ্যান্ড প্রোগ্রামে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ তালিকা স্থান পেয়েছে।ফলেসুন্দরবনবাসী তথা বাংলা জুড়ে খুশির জোয়ার বইছে যত খবরটা ছড়িয়ে পড়ছে।৩০ টি ভিডিও বাছাই করে যা ফোরাম অফ সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন এর অংশীদারি প্রকাশ করে।মূলত সুন্দরবনে এই ভিডিও তে দেখানো হয়েছে কিভাবে বন দফতরের বনাঞ্চলে মানুষ ও বাঘের সংঘাত এড়ানোর জন্য নেট জাল দিয়ে জঙ্গলে বেড়া দেওয়া।বাঘ গ্রামে ঢুকলে যৌথ পরিচালন কমিটি ও রেসপন্স টিম বোনে বাঘ কে ফেরৎ পাঠিয়ে দেওয়া এবং মানুষজনকে সচেতন করে তোলা।