জীবনতলা জলে ডুবে মৃত্যু ২ জন শিশুর
জীবনতলা|রবিবার দুপুরে পুকুরে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গিয়ে জলে ডুবে মৃত্যু হয় ২ জন শিশুর।মৃত শিশুদের নাম নমিতা গাইন (৬),পুষ্পেন গাইন (৫)।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪পরগনার জীবনতলা থানার মটেরদিঘী গ্রামে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে মটেরদিঘী গ্রামের বাসিন্দা গনেশ গাইন তার মেয়ে নমিতা গাইন এবং কার্ত্তিক গাইনের ছেলে পুষ্পেন গাইন এ দিন দুপুরে গ্রামের একটি পুকুরে স্নান করতে নেমে জলে তলিয়ে যায়।অনেকক্ষণ ধরে শিশু দুজন বাড়ি আসে না দেখে পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি করতে থাকে।সেই সময়ে স্থানীয় বেশ কিছু মানুষজন পুকুরে ভাসতে দেখে দুজনকে।সেখান থেকে তাদের উদ্ধার করে মটেরদিঘী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে এলে চিকিৎসকরা দুজন শিশুকে মৃত বলে ঘোষণা করে।
ক্যানিং-২ ব্লকের জীবনতলা মটেরদিঘী গ্রামে জলে ডুবে মৃত্যু দুজন শিশুর দেহ পুকুরে রেখে চলছে ঝাঁক ফুঁক।
আর এই মৃত বলে ঘোষণা করলে মৃতের পরিবারের সদস্যরা দেহ দু’টি নিয়ে বাড়ি চলে আসে।তাদের বিশ্বাস জল দেবতা মৃত শিশু দুজনে বাঁচিয়ে দেবে।মৃত শিশু দুজনের দেহ দু’টি কে বিকালে পুকুরে নিয়ে যাওয়া হয়।আসে গুনিন ওঝা।চলতে থাকে ঝাঁক ফুঁক।তাদের বিশ্বাস জল দেবতা খুশি হলে শিশু দুজনকে বাঁচিয়ে দেবে।রাত প্রায় ৮ টা পর্যন্ত চলে ঝাঁড় ফুঁক তবে এখনও পর্যন্ত শিশু দুজনের জীবন ফিরে আসেনি।রাতে শিশু দুজনকে শাস্ত্রীয় মতে সৎ কার্য করার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।সুন্দরবনের গ্রামগঞ্জে এখনও মানুষের বিশ্বাস সচেতনার অভাবে জিন,পরি,ভূত পেত,জল দেবতা ঝাঁড় ফুঁক এই সব আছে।তাই এখনও কোন কিছু হলে তারা নিয়ে ছোটে কোন গুনিন বা ওঝার কাছে।জীবনতলা থানার পুলিশ জানান জলে ডুবে দুজন শিশুর মৃত্যু হয়েছে এবং শিশুর দেহ দু’টি পুকুরে এনে ঝাঁড় ফুঁক চলে এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক সোমনাথ মুখার্জি বলেন বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে দেখা হবে।তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এদিকে গুনিন ওঝার কার্যকলাপে পুকুর পাড়ে ভীড় জমে যায় গ্রামবাসীদের।বেশকিছু গ্রামবাসী ক্ষোভের সঙ্গে অভিযোগ করে বলেন সচেতনার অভাবে এখনও গ্রামগঞ্জে মানুষজন কুসংস্কারে আবদ্ধ আছে।সরকারের উচিত এ বিষয়ে লাগাতার সচেতন করে তোলা।
ক্যানিং-২ ব্লকের জীবনতলা মটেরদিঘী গ্রামে জলে ডুবে মৃত্যু দুজন শিশুর দেহ পুকুরে রেখে চলছে ঝাঁক ফুঁক।
আর এই মৃত বলে ঘোষণা করলে মৃতের পরিবারের সদস্যরা দেহ দু’টি নিয়ে বাড়ি চলে আসে।তাদের বিশ্বাস জল দেবতা মৃত শিশু দুজনে বাঁচিয়ে দেবে।মৃত শিশু দুজনের দেহ দু’টি কে বিকালে পুকুরে নিয়ে যাওয়া হয়।আসে গুনিন ওঝা।চলতে থাকে ঝাঁক ফুঁক।তাদের বিশ্বাস জল দেবতা খুশি হলে শিশু দুজনকে বাঁচিয়ে দেবে।রাত প্রায় ৮ টা পর্যন্ত চলে ঝাঁড় ফুঁক তবে এখনও পর্যন্ত শিশু দুজনের জীবন ফিরে আসেনি।রাতে শিশু দুজনকে শাস্ত্রীয় মতে সৎ কার্য করার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।সুন্দরবনের গ্রামগঞ্জে এখনও মানুষের বিশ্বাস সচেতনার অভাবে জিন,পরি,ভূত পেত,জল দেবতা ঝাঁড় ফুঁক এই সব আছে।তাই এখনও কোন কিছু হলে তারা নিয়ে ছোটে কোন গুনিন বা ওঝার কাছে।জীবনতলা থানার পুলিশ জানান জলে ডুবে দুজন শিশুর মৃত্যু হয়েছে এবং শিশুর দেহ দু’টি পুকুরে এনে ঝাঁড় ফুঁক চলে এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক সোমনাথ মুখার্জি বলেন বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে দেখা হবে।তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এদিকে গুনিন ওঝার কার্যকলাপে পুকুর পাড়ে ভীড় জমে যায় গ্রামবাসীদের।বেশকিছু গ্রামবাসী ক্ষোভের সঙ্গে অভিযোগ করে বলেন সচেতনার অভাবে এখনও গ্রামগঞ্জে মানুষজন কুসংস্কারে আবদ্ধ আছে।সরকারের উচিত এ বিষয়ে লাগাতার সচেতন করে তোলা।
--