পাথর প্রতিমায় পুকুর থেকে প্রায় ৭ ফুট লম্বা কুমির উদ্ধার করল বনকর্মীরা
পাথর প্রতিমা|বুধবার দুপুরে প্রায় ২ ঘন্টার চেষ্টায় ভাগবাতপুর রেঞ্জ বনবিভাগের বনকর্মীরা জাল দড়ি পুকুর থেকে ৯ বছরের প্রায় ৭ ফুট লম্বা একটি কুমির উদ্ধার করে।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথর প্রতিমা ব্লকের গোবিন্দপুর আবাদ গ্রামে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ব্রজবল্লভপুর অঞ্চলের গোবিন্দপুর আবাদ গ্রামের বাসিন্দা মহাদেব হালদার।তার বাড়ির রাস্তার ধারে একটি তার পুকুর আছে।
এদিন সকালে গ্রামের বেশ কিছু মহিলারা রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখতে পায় কার্জন ক্লিক নদী থেকে একটি কুমির উঠে পুকুরে নেমে যায়।তারা এই দৃশ্য দেখে প্রথমে হতবাক হয়ে যায়।পরে চিৎকার করতে থাকলে চিৎকার শুনে স্থানীয় মানুষজন ছুটে।তারা সঙ্গে সঙ্গে ভাগবাতপুর রেঞ্জ বনবিভাগে খবর দেয়।খবর পেয়ে ভাগবাতপুর রেঞ্জ অফিসার উমাপদ মন্ডলের নেতৃত্বে আসে বনকর্মীরা।প্রায় ২ ঘন্টার প্রচেষ্টায় বনকর্মীরা নেট জাল দড়ি দিয়ে কুমির টি কে জালে বন্দী করে।সেখান থেকে কুমির টি কে বনকর্মীরা ভাগবাতপুর রেঞ্জ বনবিভাগে নিয়ে।চিকিৎসক দল কুমির টি কে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সুস্থ থাকায় নদীতে ছেড়ে দিতে বললে। বনকর্মীরা কুমির টি ঢুলিভাসানী নদীতে সন্ধ্যার সময় ছেড়ে দেয়।ভাগবাতপুর রেঞ্জ বনবিভাগ জানান খবর একটি কুমির কে পুকুর থেকে জাল দড়ি দিয়ে উদ্ধার করে বনকর্মীরা।
এদিন সকালে গ্রামের বেশ কিছু মহিলারা রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখতে পায় কার্জন ক্লিক নদী থেকে একটি কুমির উঠে পুকুরে নেমে যায়।তারা এই দৃশ্য দেখে প্রথমে হতবাক হয়ে যায়।পরে চিৎকার করতে থাকলে চিৎকার শুনে স্থানীয় মানুষজন ছুটে।তারা সঙ্গে সঙ্গে ভাগবাতপুর রেঞ্জ বনবিভাগে খবর দেয়।খবর পেয়ে ভাগবাতপুর রেঞ্জ অফিসার উমাপদ মন্ডলের নেতৃত্বে আসে বনকর্মীরা।প্রায় ২ ঘন্টার প্রচেষ্টায় বনকর্মীরা নেট জাল দড়ি দিয়ে কুমির টি কে জালে বন্দী করে।সেখান থেকে কুমির টি কে বনকর্মীরা ভাগবাতপুর রেঞ্জ বনবিভাগে নিয়ে।চিকিৎসক দল কুমির টি কে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সুস্থ থাকায় নদীতে ছেড়ে দিতে বললে। বনকর্মীরা কুমির টি ঢুলিভাসানী নদীতে সন্ধ্যার সময় ছেড়ে দেয়।ভাগবাতপুর রেঞ্জ বনবিভাগ জানান খবর একটি কুমির কে পুকুর থেকে জাল দড়ি দিয়ে উদ্ধার করে বনকর্মীরা।
কুমির টি ৬ ফুট ৮ ইঞ্চি লম্বা।বয়স ৮ থেকে ৯ বছর হবে।কুমির টি সম্পূর্ণ ভাবে সুস্থ।চিকিৎসকরা কুমির টি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নদীতে ছেড়ে দিতে বলে।কুমির টি কে ঢুলিভাসানী নদীর কিছুটা এগিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।এদিকে কুমির টি কে ধরার সময় গ্রামের মানুষের ভীড় জমে যায় দেখার জন্য।