ক্যানিং মহকুমা শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রায় লক্ষাধিক মানুষের ঢল
বিশ্বজিৎ পাল|ক্যানিং|শনিবার বিকাল ৩ টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দক্ষিন ২৪পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং থানার রায়বাঘিনী মোড় থেকে মাতলা ব্রীজ ফেরিঘাট রোড পর্যন্ত শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা লক্ষাধিক মানুষের ভীড়।সোজা রথের দড়ি টানলেন কচিকাচা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বৃদ্ধা।সুন্দরবনের বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে ভক্তরা শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রার দড়ি টানতে।ক্যানিং মহকুমা রথযাত্রা সমিতির আয়োজনে এবার ১০ বর্ষে পদার্পণ করল।শাস্ত্রীয় মতে পুজো আর্চনা চলছে শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের।
https://youtu.be/uj6tAfXbuxc
আর এই রথ যাত্রা কে কেন্দ্র করে বসেছে রথ মেলা।চলবে উল্টো রথ পর্যন্ত।বসেছে হরেক রকমের দোকান।আর রথযাত্রা কে কেন্দ্র করে উঠে এসেছে সুন্দরবনের কৃষ্টি-সংস্কৃতিক।রথযাত্রা সাংস্কৃতিক মঞ্চে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান,মাঙ্গলিক,কৃর্ত্তীন, ভগবাত পাঠ প্রমুখ ভক্তি মূলক অনুষ্ঠান।এদিন সাংস্কৃতিক মঞ্চে শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মাহাত্ম্য কথা তুলে ধরা।আর রথযাত্রা সর্ব ধর্মের মেল বন্ধনে সৃষ্টি হয়েছে।শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের ক্যানিং মহকুমা রথযাত্রা সমিতির আহ্বায়ক ডাঃ বিনয় কুমার গায়েন বলেন প্রতি বছরের মতন এবার শাস্ত্রীয় মতে রায়বাঘিনী মোড় থেকে মাতলা ব্রীজ রোড পর্যন্ত ক্যানিং মহকুমা রথযাত্রা শুভ সূচনা হল।চলবে উল্টো রথ পর্যন্ত।আর এই রথযাত্রা কে কেন্দ্র করে বসেছে রথের মেলা।শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মাহাত্ম্য তুলে ধরা হচ্ছে।পাশাপাশি সাংস্কৃতিক মঞ্চে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কৃর্ত্তীন, ভগবাত পাঠ প্রমুখ ভক্তি মূলক অনুষ্ঠান।শ্রীকৃষ্ণের দ্বাপর যুগে লীলা সম্বরণের পরবর্তী সময়ে জগন্নাথ, বলরাম, সুভ্রদা-এ তিন রূপের পুনঃউদঘাটন এক আশ্চর্য সংবাদও বটে। শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় সমাগম হয় লাখ লাখ ভক্তের, যার ফলে সৃষ্টি হয় সমন্বয় ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা। সেই সঙ্গে রথ থেকে দেয়া হয় আশীর্বাদ ও প্রসাদ ভক্তবৃন্দ তা গ্রহণ করে হন কৃতার্থ। রথে থাকেন জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রা। ভক্তবৃন্দ ভক্তি সহকারে রথরজ্জুর মাধ্যমে রথকে টেনে এগিয়ে নিয়ে যান। আর এ দৃশ্য দেখার জন্য আবেগপ্রবণভাবে ভক্তবৃন্দ এবং বিভিন্ন পেশা ও শ্রেণীর মানুষ অবস্থান নেন। কারণ রথরজ্জু ধরে রথটানা মহাপুণ্য কর্ম বলে সনাতন ধর্মে স্বীকৃতি লাভ করেছে।মেলায় বসেছে বিভিন্ন গাছের দোকান,কাঠালের দোকান,বিভিন্ন খাবারের দোকান।মেতে উঠেছে রথযাত্রা কচিকাচারা।
https://youtu.be/uj6tAfXbuxc
আর এই রথ যাত্রা কে কেন্দ্র করে বসেছে রথ মেলা।চলবে উল্টো রথ পর্যন্ত।বসেছে হরেক রকমের দোকান।আর রথযাত্রা কে কেন্দ্র করে উঠে এসেছে সুন্দরবনের কৃষ্টি-সংস্কৃতিক।রথযাত্রা সাংস্কৃতিক মঞ্চে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান,মাঙ্গলিক,কৃর্ত্তীন, ভগবাত পাঠ প্রমুখ ভক্তি মূলক অনুষ্ঠান।এদিন সাংস্কৃতিক মঞ্চে শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মাহাত্ম্য কথা তুলে ধরা।আর রথযাত্রা সর্ব ধর্মের মেল বন্ধনে সৃষ্টি হয়েছে।শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের ক্যানিং মহকুমা রথযাত্রা সমিতির আহ্বায়ক ডাঃ বিনয় কুমার গায়েন বলেন প্রতি বছরের মতন এবার শাস্ত্রীয় মতে রায়বাঘিনী মোড় থেকে মাতলা ব্রীজ রোড পর্যন্ত ক্যানিং মহকুমা রথযাত্রা শুভ সূচনা হল।চলবে উল্টো রথ পর্যন্ত।আর এই রথযাত্রা কে কেন্দ্র করে বসেছে রথের মেলা।শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মাহাত্ম্য তুলে ধরা হচ্ছে।পাশাপাশি সাংস্কৃতিক মঞ্চে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কৃর্ত্তীন, ভগবাত পাঠ প্রমুখ ভক্তি মূলক অনুষ্ঠান।শ্রীকৃষ্ণের দ্বাপর যুগে লীলা সম্বরণের পরবর্তী সময়ে জগন্নাথ, বলরাম, সুভ্রদা-এ তিন রূপের পুনঃউদঘাটন এক আশ্চর্য সংবাদও বটে। শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় সমাগম হয় লাখ লাখ ভক্তের, যার ফলে সৃষ্টি হয় সমন্বয় ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা। সেই সঙ্গে রথ থেকে দেয়া হয় আশীর্বাদ ও প্রসাদ ভক্তবৃন্দ তা গ্রহণ করে হন কৃতার্থ। রথে থাকেন জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রা। ভক্তবৃন্দ ভক্তি সহকারে রথরজ্জুর মাধ্যমে রথকে টেনে এগিয়ে নিয়ে যান। আর এ দৃশ্য দেখার জন্য আবেগপ্রবণভাবে ভক্তবৃন্দ এবং বিভিন্ন পেশা ও শ্রেণীর মানুষ অবস্থান নেন। কারণ রথরজ্জু ধরে রথটানা মহাপুণ্য কর্ম বলে সনাতন ধর্মে স্বীকৃতি লাভ করেছে।মেলায় বসেছে বিভিন্ন গাছের দোকান,কাঠালের দোকান,বিভিন্ন খাবারের দোকান।মেতে উঠেছে রথযাত্রা কচিকাচারা।