ক্যানিং মাতলা-১ অঞ্চলের বৃক্ষ রোপনে সাড়া ফেললো জেলা জুড়ে
নিজস্ব প্রতিনিধি।ক্যানিং|দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানি-১ ব্লকের মাতলা -১ অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বৃক্ষ রোপনে জেলা জুড়ে সাড়া ফেলে দিল জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।ক্যানি-১ ব্লক সমিষ্টি আধিকারিক করন ও মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েত উদ্যোগে মাতলা-১ অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় শুর হয় বৃক্ষ রোপন।জব কার্ডের বেনিফিসারিরা পরিকল্পনা নেয় ৫ হাজার দেশী নিম গাচের চারা এবং বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও ফুল গাছের রোপন করে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার্থে।আর এই পরিকল্পনা কে বাস্তবে রুপান্তরিত করতে কোমড় বেঁধে নেমে পড়ে জব কার্ডের বেনিফিসারি কাকলী পাল,মলিনা হালদার, ভাস্বতী সরদার,রানী বালা পাল,সন্ধ্যা মন্ডল,রবি দাস,পিন্টু সরদার,মিনা পাল,মমতা বোস,সুর্পনা দত্ত,ঝুম্পা মন্ডল প্রমুখ।ইতিমধ্যে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা পরিকল্পনা বাস্তবে রুপান্তরিত করতে ১,১০০ টি নিম গাছের চারা রোপন করে।এছাড়া আম,জাম, আমলকি, জামরুল,নারকেল,লিচু প্রমূখ প্রজাতির ফল গাছের ছাড়া রোপন করে।পাশাপাশি মেহগনি, সোনাঝুড়ি এবং সুন্দরী,কাঁকড়া ম্যানগ্রোভ গাচের চারা রোপন করে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার্থে।
বেনিফিসারিদের উদ্দেশ্য ১০০ মধ্যে ১০০ শতাংশ কাজের বজায় রাখা।তাই জব কার্ডের বেনিফিসারিরা পরিকল্পনা কে বাস্তবে রুপান্তরিত করতে বৃক্ষ রোপন করে বৃক্ষ কে দেখভাল করতে শুরু করে দেয়।লালন-পালন করে বৃক্ষ কে বড় করে তুলতে খামতি রাখছে না জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।গত ৯ জুলাই এই পরিকল্পনা কাজের শুভ সূচনা করেন ক্যানিং-১ যুগ্ম বিডিও জয়প্রকাশ মন্ডল।আর এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডাব্লু ডি ও উমা দাস, পিএও পায়েল বারিক, মাতলা রেঞ্জ বনবিভাগের বনকর্মীরা, মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য হরেন ঘোড়ুই, অহল্যা কয়াল, ভি এল ই কমলাকান্ত সাহা প্রমুখ।এদিকে শনিবার এই কাজের পরিদর্শন করতে আসেন ক্যানি-১বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে।তিনি সমস্ত কাজ গুলি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখেন এবং জব কার্ডের বেনিফিসারিদের সঙ্গে বৃক্ষ রোপন বিষয়ে কথা বলেন ও আলোচনা করেন।এমনকি ক্যানি-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে জব কার্ডের বেনিফিসারিদের সঙ্গে নিম গাছের চারা রোপন করে।ফলে উৎসাহিত হয় জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।ক্যানি-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে বলেন মাতলা-১ অঞ্চলে নিম গাছের চারা রোপনের কাজ চলছে।একটি গাছ একটি প্রান।প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার্থে বৃক্ষ রোপন খুব প্রয়োজন তা সকলের কাছে অজানা নয়।জব কার্ডের বেনিফিসারিরা বলেন নিম গাছ একটি ঔষধি গাছ।নিম গাছের ডাল, পাতা, রস, সবই কাজে লাগে। নিম বহু বর্ষজীবি ও চির হরিত বৃক্ষ। আকৃতিতে ৪০-৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এর কান্ড ২০-৩০ ইঞ্চি ব্যাস হতে পারে। ডালের চারদিকে ১০-১২ ইঞ্চি যৌগিক পত্র জন্মে। পাতা কাস্তের মত বাকানো থাকে এবং পাতায় ১০-১৭ টি করে কিনারা খাঁজকাটা পত্রক থাকে। পাতা ২.৫-৪ ইঞ্চি লম্বা হয়।আর নিম গাছের গুনাগুনের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নিম গাছ কে একুশ শতকের বৃক্ষ বলে ঘোষণা করে।তারা আরও বলেন নিম গাছের বহুবিধ উপকারিতা।নিম রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ করে এবং উজ্জ্বল সুন্দর ও দৃষ্টি নন্দন চুল পেতে নিম পাতার অবদান অপরিসীম।দাঁতের সুস্থতায় নিমের ডাল দিয়ে মেসওয়াক করার প্রচলন রয়েছে সেই প্রাচীনকাল থেকেই।এমনকি ওজন কমাতে নিমের ফুলের জুস খুব উপকারি।রক্ত পরিস্কার করা,ম্যালেরিয়া, ব্রন দূর করে,অ্যালার্জী, একজিমা প্রমূখ বিষয়ে উপকারি নিম গাছ।এমনকি নিমের অক্সিজেন স্বাস্থ্যে পক্ষে উপকারি।।তাই নিম চারা গাছের রোপন করা পরিকল্পনা এবং তাকে বাস্তবে রুপান্তরিত করতে এই প্রচেষ্টা।এক দিকে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার্থে বৃক্ষ রোপন।অন্যদিকে নিম গাছ বিষয়ে মানুষজনকে সচেতন করে তোলা।পাশাপাশি বিনা অনুমতিতে গাছ কাটা দন্ডনীয় অপরাধ সে বিষয়ে ও সচেতন করে তোলা হচ্ছে।বৃক্ষ আইনে শর্ত লঙ্ঘন করে কোন ব্যক্তি গাছ কাটলে বা মূলোৎপাটন করলে বা ভূপতিত গাছ বিক্রি করে দিলে তার জেল ও জরিমানা উভয় হতে।সে বিষয়ে সচেতন করে তোলা এলাকার মানুষজন কে।
ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা-১ অঞ্চলের জব কার্ডের বেনিফিসারিরাদের সঙ্গে নিম গাছের চারা রোপন করছে ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে।
নিজস্ব প্রতিনিধি।ক্যানিং|দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানি-১ ব্লকের মাতলা -১ অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বৃক্ষ রোপনে জেলা জুড়ে সাড়া ফেলে দিল জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।ক্যানি-১ ব্লক সমিষ্টি আধিকারিক করন ও মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েত উদ্যোগে মাতলা-১ অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় শুর হয় বৃক্ষ রোপন।জব কার্ডের বেনিফিসারিরা পরিকল্পনা নেয় ৫ হাজার দেশী নিম গাচের চারা এবং বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও ফুল গাছের রোপন করে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার্থে।আর এই পরিকল্পনা কে বাস্তবে রুপান্তরিত করতে কোমড় বেঁধে নেমে পড়ে জব কার্ডের বেনিফিসারি কাকলী পাল,মলিনা হালদার, ভাস্বতী সরদার,রানী বালা পাল,সন্ধ্যা মন্ডল,রবি দাস,পিন্টু সরদার,মিনা পাল,মমতা বোস,সুর্পনা দত্ত,ঝুম্পা মন্ডল প্রমুখ।ইতিমধ্যে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা পরিকল্পনা বাস্তবে রুপান্তরিত করতে ১,১০০ টি নিম গাছের চারা রোপন করে।এছাড়া আম,জাম, আমলকি, জামরুল,নারকেল,লিচু প্রমূখ প্রজাতির ফল গাছের ছাড়া রোপন করে।পাশাপাশি মেহগনি, সোনাঝুড়ি এবং সুন্দরী,কাঁকড়া ম্যানগ্রোভ গাচের চারা রোপন করে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার্থে।
বেনিফিসারিদের উদ্দেশ্য ১০০ মধ্যে ১০০ শতাংশ কাজের বজায় রাখা।তাই জব কার্ডের বেনিফিসারিরা পরিকল্পনা কে বাস্তবে রুপান্তরিত করতে বৃক্ষ রোপন করে বৃক্ষ কে দেখভাল করতে শুরু করে দেয়।লালন-পালন করে বৃক্ষ কে বড় করে তুলতে খামতি রাখছে না জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।গত ৯ জুলাই এই পরিকল্পনা কাজের শুভ সূচনা করেন ক্যানিং-১ যুগ্ম বিডিও জয়প্রকাশ মন্ডল।আর এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডাব্লু ডি ও উমা দাস, পিএও পায়েল বারিক, মাতলা রেঞ্জ বনবিভাগের বনকর্মীরা, মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য হরেন ঘোড়ুই, অহল্যা কয়াল, ভি এল ই কমলাকান্ত সাহা প্রমুখ।এদিকে শনিবার এই কাজের পরিদর্শন করতে আসেন ক্যানি-১বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে।তিনি সমস্ত কাজ গুলি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখেন এবং জব কার্ডের বেনিফিসারিদের সঙ্গে বৃক্ষ রোপন বিষয়ে কথা বলেন ও আলোচনা করেন।এমনকি ক্যানি-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে জব কার্ডের বেনিফিসারিদের সঙ্গে নিম গাছের চারা রোপন করে।ফলে উৎসাহিত হয় জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।ক্যানি-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে বলেন মাতলা-১ অঞ্চলে নিম গাছের চারা রোপনের কাজ চলছে।একটি গাছ একটি প্রান।প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার্থে বৃক্ষ রোপন খুব প্রয়োজন তা সকলের কাছে অজানা নয়।জব কার্ডের বেনিফিসারিরা বলেন নিম গাছ একটি ঔষধি গাছ।নিম গাছের ডাল, পাতা, রস, সবই কাজে লাগে। নিম বহু বর্ষজীবি ও চির হরিত বৃক্ষ। আকৃতিতে ৪০-৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এর কান্ড ২০-৩০ ইঞ্চি ব্যাস হতে পারে। ডালের চারদিকে ১০-১২ ইঞ্চি যৌগিক পত্র জন্মে। পাতা কাস্তের মত বাকানো থাকে এবং পাতায় ১০-১৭ টি করে কিনারা খাঁজকাটা পত্রক থাকে। পাতা ২.৫-৪ ইঞ্চি লম্বা হয়।আর নিম গাছের গুনাগুনের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নিম গাছ কে একুশ শতকের বৃক্ষ বলে ঘোষণা করে।তারা আরও বলেন নিম গাছের বহুবিধ উপকারিতা।নিম রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ করে এবং উজ্জ্বল সুন্দর ও দৃষ্টি নন্দন চুল পেতে নিম পাতার অবদান অপরিসীম।দাঁতের সুস্থতায় নিমের ডাল দিয়ে মেসওয়াক করার প্রচলন রয়েছে সেই প্রাচীনকাল থেকেই।এমনকি ওজন কমাতে নিমের ফুলের জুস খুব উপকারি।রক্ত পরিস্কার করা,ম্যালেরিয়া, ব্রন দূর করে,অ্যালার্জী, একজিমা প্রমূখ বিষয়ে উপকারি নিম গাছ।এমনকি নিমের অক্সিজেন স্বাস্থ্যে পক্ষে উপকারি।।তাই নিম চারা গাছের রোপন করা পরিকল্পনা এবং তাকে বাস্তবে রুপান্তরিত করতে এই প্রচেষ্টা।এক দিকে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার্থে বৃক্ষ রোপন।অন্যদিকে নিম গাছ বিষয়ে মানুষজনকে সচেতন করে তোলা।পাশাপাশি বিনা অনুমতিতে গাছ কাটা দন্ডনীয় অপরাধ সে বিষয়ে ও সচেতন করে তোলা হচ্ছে।বৃক্ষ আইনে শর্ত লঙ্ঘন করে কোন ব্যক্তি গাছ কাটলে বা মূলোৎপাটন করলে বা ভূপতিত গাছ বিক্রি করে দিলে তার জেল ও জরিমানা উভয় হতে।সে বিষয়ে সচেতন করে তোলা এলাকার মানুষজন কে।