মন্দিরবাজারে বিজেপি রাজ্য সভাপতি গেলেন বিজেপি নিহত পরিবারের বাড়িতে, পাশে থাকার আশ্বাস।
নিজস্ব প্রতিনিধি মন্দিরবাজার|গত ২৭ জুলাই রাতে দক্ষিন ২৪ পরগনার মন্দিরবাজার থানার ধনুরহাট অঞ্চলের খোরদসদাশিবপুর গ্রামের নেতাজী মোড়ে এলাকায় বেশ কয়েক দুষ্কৃতী ধারালো অস্ত্র দিয়ে এক ব্যক্তি কে কোপালে মৃত্যু হয় ওই ব্যক্তির।মৃত ব্যক্তির নাম শক্তিপদ সরদার (৪৫)।মৃত শক্তিপদ মন্ডল বিজেপি মন্ডল সম্পদক ছিলেন।আর এই ঘটনায় মন্দিরবাজার থানার সামনে খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে বিজেপি ধর্না মঞ্চ করে প্রতিবাদ জানাচ্ছে ১০ দিন ধরে।পুলিশ অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নেমে ইতিমধ্যে ২ জন কে গ্রেফতার করে।এদিকে রবিবার বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, রাজ্য বিজেপি নেতা জয় ব্যান্নার্জী সহ বিজেপি এক প্রতিনিধি দল খোরদসদাশিবপুর গ্রামে নিহত বিজেপি নেতা শক্তিপদ সরদারের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন।
এরপর বিজেপি ধর্না মঞ্চে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন ত্রিপুরাতে ভোট হয়েছে আপনারা দেখেছেন।ওখানে ২৫ বছর সিপিএম ক্ষমতায় ছিল।সেখানেও ঠিক মতন ভোট করতে দিতো না।রিগিং করতো।সেখানে সেন্টাল ফোর্স গিয়েছে ভোট হয়েছে রাতারাতি সিপিএম বিদায় হয়ে গেছে।এ রাজ্যে তাই হবে।২০১১ সালে যেমন এ রাজ্যে সিপিএম হেরে ছিল, লোক ভেবে ছিল টি এম সি আমাদের কাজ করবে,তাই ভোট দিয়ে ছিল।কিন্তু টি এম সি সিপিএমের চেয়ে ভয়ঙ্কর,আরোও ক্ষতোরনাগ হয়ে গেছে।তাই আরও একটা পরিবর্তন দরকার।সেটা আগামী বছর হবে।এই যে অত্যাচার, হিংসা,পঞ্চায়েতে যে লুঠপাত হচ্ছে এইটা বন্ধ করতে হবে।আর তার জন্য আন্দোলন করতে হবে।থানা ঘেরাও করতে হবে,বিডিও ঘেরাও করতে হবে যদি আমাদের কাজ না হয়,বিজেপি জয়ী প্রার্থীদের কাজ না দেয়।তাহলে কাউকে বাদ দেবেন না।দিনের পর দিন ঘেরাও করে বন্ধ করে রেখে দেবেন,জলও খেতে দেবেন না বিডিও এবং ওসি কে। দেখি কত করে।বিজেপির লোকজন কে মারবে,বাড়ি ভেঙে দেবে,কর্মী সমর্থক কে খুন করবে,পুলিশকে বলবে দাঁত বের করবে।বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ অভিযোগ করে বলেন ৮ জনের নামে এফ আই আর দেওয়া হয়েছে।২ জনকে পুলিশ ধরেছে।কিন্তু আসল যারা আসামী বিজেপি নেতা শক্তিপদ সরদার কে মেরেছে,তাদের গায়ে হাত দিচ্ছে না পুলিশ।কারন টি এম সির বড় নেতা।তারা চৌরাস্তায় মাইকে ভাষন দিচ্ছে, পুলিশ কিছু দেখতে পাচ্ছে না।পুলিশের গাড়ির পিছনে পিছনে ঘুরছে পুলিশ দেখতে পারছে না।দেখতে পাবে সময় পাল্টাবে পুলিশ মাটির নীচ থেকে খুঁজে বের করবে।বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ আরও বলেন ত্রিপুরাতে কোন দাদা নেই,অসমে গন্ডগোল করার কোন সাহস নেই, বিহার-উত্তরপ্রদেশে কোন টাপো করতে পারে না গুন্ডা মস্তন নয়,সাধারণ মানুষ শান্তি তে আছে কাজ করছে।নির্বাচনে ভোট দিয়ে তারা নিজেদের মানুষ কে জেতাচ্ছে।এ রাজ্যে সেটা করবো আমরা।কারন আমরা গনতন্ত্র রক্ষা করবো,আমরা গনতন্ত্র মানি।যারা দাদাগিরি করছে তাদের দিন শেষ হয়ে আসছে।তাই দুই একটা মাস বিজেপি কর্মী সমর্থকদের উপর অত্যাচার হবে,ভয় দেখাবে,ধুমকি দেবে,বাড়িঘরে ইট পাটকেল মারতে পারে,ঘাবড়াবেন না।বিজেপির সমস্ত কর্মীরা আপনার পাশে আছে রাজ্য ও ভারতবর্ষের।বিজেপি যে সমস্ত কর্মীরা মারা গেছে তার প্রত্যেকটি পরিবারের পিছনে বিজেপি দাঁড়িয়ে আছে এবং তার সব দায়িত্ব আমরা নেবো।কারন তারা এই পরিবর্তনের জন্য প্রান দিয়েছে।তিনি বলেন ১০ দিন ধরে এই ধর্না চলছে খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে।ধর্না তুলে নেওয়া হল।কোর্টে কেস চলছে,উকিল দেওয়া হয়েছে।অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিজেপি আন্দোলন করবে।
নিজস্ব প্রতিনিধি মন্দিরবাজার|গত ২৭ জুলাই রাতে দক্ষিন ২৪ পরগনার মন্দিরবাজার থানার ধনুরহাট অঞ্চলের খোরদসদাশিবপুর গ্রামের নেতাজী মোড়ে এলাকায় বেশ কয়েক দুষ্কৃতী ধারালো অস্ত্র দিয়ে এক ব্যক্তি কে কোপালে মৃত্যু হয় ওই ব্যক্তির।মৃত ব্যক্তির নাম শক্তিপদ সরদার (৪৫)।মৃত শক্তিপদ মন্ডল বিজেপি মন্ডল সম্পদক ছিলেন।আর এই ঘটনায় মন্দিরবাজার থানার সামনে খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে বিজেপি ধর্না মঞ্চ করে প্রতিবাদ জানাচ্ছে ১০ দিন ধরে।পুলিশ অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নেমে ইতিমধ্যে ২ জন কে গ্রেফতার করে।এদিকে রবিবার বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, রাজ্য বিজেপি নেতা জয় ব্যান্নার্জী সহ বিজেপি এক প্রতিনিধি দল খোরদসদাশিবপুর গ্রামে নিহত বিজেপি নেতা শক্তিপদ সরদারের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন।
এরপর বিজেপি ধর্না মঞ্চে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন ত্রিপুরাতে ভোট হয়েছে আপনারা দেখেছেন।ওখানে ২৫ বছর সিপিএম ক্ষমতায় ছিল।সেখানেও ঠিক মতন ভোট করতে দিতো না।রিগিং করতো।সেখানে সেন্টাল ফোর্স গিয়েছে ভোট হয়েছে রাতারাতি সিপিএম বিদায় হয়ে গেছে।এ রাজ্যে তাই হবে।২০১১ সালে যেমন এ রাজ্যে সিপিএম হেরে ছিল, লোক ভেবে ছিল টি এম সি আমাদের কাজ করবে,তাই ভোট দিয়ে ছিল।কিন্তু টি এম সি সিপিএমের চেয়ে ভয়ঙ্কর,আরোও ক্ষতোরনাগ হয়ে গেছে।তাই আরও একটা পরিবর্তন দরকার।সেটা আগামী বছর হবে।এই যে অত্যাচার, হিংসা,পঞ্চায়েতে যে লুঠপাত হচ্ছে এইটা বন্ধ করতে হবে।আর তার জন্য আন্দোলন করতে হবে।থানা ঘেরাও করতে হবে,বিডিও ঘেরাও করতে হবে যদি আমাদের কাজ না হয়,বিজেপি জয়ী প্রার্থীদের কাজ না দেয়।তাহলে কাউকে বাদ দেবেন না।দিনের পর দিন ঘেরাও করে বন্ধ করে রেখে দেবেন,জলও খেতে দেবেন না বিডিও এবং ওসি কে। দেখি কত করে।বিজেপির লোকজন কে মারবে,বাড়ি ভেঙে দেবে,কর্মী সমর্থক কে খুন করবে,পুলিশকে বলবে দাঁত বের করবে।বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ অভিযোগ করে বলেন ৮ জনের নামে এফ আই আর দেওয়া হয়েছে।২ জনকে পুলিশ ধরেছে।কিন্তু আসল যারা আসামী বিজেপি নেতা শক্তিপদ সরদার কে মেরেছে,তাদের গায়ে হাত দিচ্ছে না পুলিশ।কারন টি এম সির বড় নেতা।তারা চৌরাস্তায় মাইকে ভাষন দিচ্ছে, পুলিশ কিছু দেখতে পাচ্ছে না।পুলিশের গাড়ির পিছনে পিছনে ঘুরছে পুলিশ দেখতে পারছে না।দেখতে পাবে সময় পাল্টাবে পুলিশ মাটির নীচ থেকে খুঁজে বের করবে।বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ আরও বলেন ত্রিপুরাতে কোন দাদা নেই,অসমে গন্ডগোল করার কোন সাহস নেই, বিহার-উত্তরপ্রদেশে কোন টাপো করতে পারে না গুন্ডা মস্তন নয়,সাধারণ মানুষ শান্তি তে আছে কাজ করছে।নির্বাচনে ভোট দিয়ে তারা নিজেদের মানুষ কে জেতাচ্ছে।এ রাজ্যে সেটা করবো আমরা।কারন আমরা গনতন্ত্র রক্ষা করবো,আমরা গনতন্ত্র মানি।যারা দাদাগিরি করছে তাদের দিন শেষ হয়ে আসছে।তাই দুই একটা মাস বিজেপি কর্মী সমর্থকদের উপর অত্যাচার হবে,ভয় দেখাবে,ধুমকি দেবে,বাড়িঘরে ইট পাটকেল মারতে পারে,ঘাবড়াবেন না।বিজেপির সমস্ত কর্মীরা আপনার পাশে আছে রাজ্য ও ভারতবর্ষের।বিজেপি যে সমস্ত কর্মীরা মারা গেছে তার প্রত্যেকটি পরিবারের পিছনে বিজেপি দাঁড়িয়ে আছে এবং তার সব দায়িত্ব আমরা নেবো।কারন তারা এই পরিবর্তনের জন্য প্রান দিয়েছে।তিনি বলেন ১০ দিন ধরে এই ধর্না চলছে খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে।ধর্না তুলে নেওয়া হল।কোর্টে কেস চলছে,উকিল দেওয়া হয়েছে।অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিজেপি আন্দোলন করবে।