ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে জব কার্ডের বেনিফিসারিদের তৈরি বাগানে ১৫ কেজি ওজনের কুমড়ো
ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে র হাতে ১৫ কেজি ওজনের কুমড়ো তুলে দিচ্ছে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারি মলিনা হালদার, ভাস্বতী সরদার, লীলা বিশ্বাস, কাকলী পাল।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|বুধবার বিকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের বিডিও অফিসে ১৫ কেজি ওজনের একটি কুমড়ো জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারি মলিনা হালদার, ভাস্বতী সরদার, লীলা বিশ্বাস, কাকলী পালরা তুলে দেন ক্যানিং-১বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে-র হাতে।ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে প্রায় তিন মাস ধরে বৃক্ষ রোপনের কাজ করে চলেছে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পে।আর এই বৃক্ষ রোপনে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করে ফেলেছে মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারি মলিনা হালদার, ভাস্বতী সরদার, মিনারানী পাল, মায়ারানী পাল, মিনাক্ষী মন্ডল, লক্ষ্মী সরকার, কাকলী পাল, কবিতা মন্ডল, রানী বালা পাল।এই নারকেল বাগানের পরিত্যক্ত স্থানে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা কুমড়োর চাষ করে।আর কুমড়ো গাছের প্রথম কুমড়োটির ওজন হয় ১৫ কেজি।আর সেই কুমড়োটি জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা তুলে দিলেন ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে র হাতে এদিন বিকালে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে উদ্যোগ নিয়ে পরিকল্পনা করে বৃক্ষ রোপনের কাজ শুরু করে ক্যানিং-১ ব্লক জুড়ে।এই ব্লকের ১০ টি অঞ্চলে চলছে জোর কদমে বৃক্ষ রোপন।আর এই কাজ শুরু হয় চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে।ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে উদ্যোগে ইতিমধ্যে ১০ টি অঞ্চলে চলছে ৫ হাজার নারকেল গাছের চারা রোপন।আর এই ব্লকের নিকাড়ীঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতে নারকেল গাছের চারা রোপন হয়েছে ১৭০০ টি নারকেল গাছের চারা।পাশাপাশি মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতে ৫০০ টি নারকেল গাছের চারা রোপন হয়েছে। ২০১৮-২০১৯ অর্থবর্ষে মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের নাম ক্যানিং-১ বিডিও অফিস থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত,ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট থেকে নিউ বাসট্রামিন্যাল, ক্যানিং এস ডি ও রোড থেকে অটো স্ট্যান্ড পর্যন্ত নিম গাছের চারা রোপন এবং মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে এই সমস্ত জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা সকাল থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করে বৃক্ষ রোপন কাজ কে স্বার্থক করে তুলছে।আর এই কাজ কে স্বার্থক করে তুলতে ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে নিজেই কাজের পরিদর্শন করেন এবং জব কার্ডের বেনিফিসারিদের সঙ্গে নিজেই বৃক্ষ রোপনে সামিল হয়।এমনকি এই সমস্ত কাজ গুলি পরিদর্শন করে বিভাগীয় দফতরের আধিকারিকরা।ক্যানিং মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে নারকেল গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও ফুলের চারা রোপনে শুধু জেলা নয়,রাজ্য জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে এই অভিনব বৃক্ষ রোপনের মডেল।৩ মাস ধরে বৃক্ষ গুলিকে রোপন করে ১০০ মধ্যে ১০০ শতাংশ বৃক্ষ গুলি কে এখনও পর্যন্ত দেখ ভাল করে বৃক্ষ গুলিকে বাঁচিয়ে রেখেছে এই সমস্ত জব কার্ডের বেনিফিসারিরা প্রায় ১৩ ঘন্টা করে শ্রম দিয়ে।এ বিষয়ে জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর রাও বলেন ক্যানিং-১ ব্লকে বৃক্ষ রোপন কাজ চলছে মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের মাধ্যমে।মাতলা-১ জিপি তে ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে নারকেল গাছের চারা রোপন করেছে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।পাশাপাশি ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোড থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত জব কার্ডের বেনিফিসারিরা নিম গাছের চারা ও বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ রোপন করেছে।যে সব মহিলা জব কার্ডের বেনিফিসারিরা অকান্ত পরিশ্রম করে এই বৃক্ষ রোপনের কাজ করে দেখভাল করছে।তাদের বৃক্ষ পাট্রা দেওয়ার বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে।
ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে র হাতে ১৫ কেজি ওজনের কুমড়ো তুলে দিচ্ছে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারি মলিনা হালদার, ভাস্বতী সরদার, লীলা বিশ্বাস, কাকলী পাল।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|বুধবার বিকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের বিডিও অফিসে ১৫ কেজি ওজনের একটি কুমড়ো জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারি মলিনা হালদার, ভাস্বতী সরদার, লীলা বিশ্বাস, কাকলী পালরা তুলে দেন ক্যানিং-১বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে-র হাতে।ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে প্রায় তিন মাস ধরে বৃক্ষ রোপনের কাজ করে চলেছে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পে।আর এই বৃক্ষ রোপনে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করে ফেলেছে মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারি মলিনা হালদার, ভাস্বতী সরদার, মিনারানী পাল, মায়ারানী পাল, মিনাক্ষী মন্ডল, লক্ষ্মী সরকার, কাকলী পাল, কবিতা মন্ডল, রানী বালা পাল।এই নারকেল বাগানের পরিত্যক্ত স্থানে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা কুমড়োর চাষ করে।আর কুমড়ো গাছের প্রথম কুমড়োটির ওজন হয় ১৫ কেজি।আর সেই কুমড়োটি জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা তুলে দিলেন ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে র হাতে এদিন বিকালে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে উদ্যোগ নিয়ে পরিকল্পনা করে বৃক্ষ রোপনের কাজ শুরু করে ক্যানিং-১ ব্লক জুড়ে।এই ব্লকের ১০ টি অঞ্চলে চলছে জোর কদমে বৃক্ষ রোপন।আর এই কাজ শুরু হয় চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে।ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে উদ্যোগে ইতিমধ্যে ১০ টি অঞ্চলে চলছে ৫ হাজার নারকেল গাছের চারা রোপন।আর এই ব্লকের নিকাড়ীঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতে নারকেল গাছের চারা রোপন হয়েছে ১৭০০ টি নারকেল গাছের চারা।পাশাপাশি মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতে ৫০০ টি নারকেল গাছের চারা রোপন হয়েছে। ২০১৮-২০১৯ অর্থবর্ষে মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের নাম ক্যানিং-১ বিডিও অফিস থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত,ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট থেকে নিউ বাসট্রামিন্যাল, ক্যানিং এস ডি ও রোড থেকে অটো স্ট্যান্ড পর্যন্ত নিম গাছের চারা রোপন এবং মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে এই সমস্ত জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা সকাল থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করে বৃক্ষ রোপন কাজ কে স্বার্থক করে তুলছে।আর এই কাজ কে স্বার্থক করে তুলতে ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে নিজেই কাজের পরিদর্শন করেন এবং জব কার্ডের বেনিফিসারিদের সঙ্গে নিজেই বৃক্ষ রোপনে সামিল হয়।এমনকি এই সমস্ত কাজ গুলি পরিদর্শন করে বিভাগীয় দফতরের আধিকারিকরা।ক্যানিং মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে নারকেল গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও ফুলের চারা রোপনে শুধু জেলা নয়,রাজ্য জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে এই অভিনব বৃক্ষ রোপনের মডেল।৩ মাস ধরে বৃক্ষ গুলিকে রোপন করে ১০০ মধ্যে ১০০ শতাংশ বৃক্ষ গুলি কে এখনও পর্যন্ত দেখ ভাল করে বৃক্ষ গুলিকে বাঁচিয়ে রেখেছে এই সমস্ত জব কার্ডের বেনিফিসারিরা প্রায় ১৩ ঘন্টা করে শ্রম দিয়ে।এ বিষয়ে জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর রাও বলেন ক্যানিং-১ ব্লকে বৃক্ষ রোপন কাজ চলছে মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের মাধ্যমে।মাতলা-১ জিপি তে ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে নারকেল গাছের চারা রোপন করেছে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।পাশাপাশি ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোড থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত জব কার্ডের বেনিফিসারিরা নিম গাছের চারা ও বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ রোপন করেছে।যে সব মহিলা জব কার্ডের বেনিফিসারিরা অকান্ত পরিশ্রম করে এই বৃক্ষ রোপনের কাজ করে দেখভাল করছে।তাদের বৃক্ষ পাট্রা দেওয়ার বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে।