ক্যানিং এস ডি ও অফিসের নিকটে মাতলা নদীর পাড়ে অবৈধ ফিসারীর বেশ কিছু লোকজন রাতে অন্ধকারে নদীর বাঁধ কেটে দিয়ে নোনা জল ঢুকিয়ে দিল,ক্ষতিগ্রস্ত মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের বৃক্ষ রোপনের কয়েক লক্ষ টাকার সম্পত্তি।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং এস ডি ও অফিসের পাশে ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করে।আর সেই নারকেল গাছের চারা কে মেরে ফেলার জন্য অবৈধ মাছের ভেড়ির বেশ কিছু লোকজন নদীর বাঁধ কেটে দেয় বুধবার রাতের অন্ধকারে।ফলে পরের দিন বৃহস্পতিরবার দুপুরে ক্যানিং মাতলা নদীতে জোয়ারে নদীর জল অবৈধ মাছের ফিসারিতে ঢুকে যায় নোনাজল।
আর জোয়ারে নদীর নোনা জল ঢুকে উঠে আসে ডাঙ্গায়।ফলে কয়েকশো রোপন করা নারকেল গাছের চারা এবং বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা মৃত্যু মুখে।ক্ষতিগ্রস্ত হতে চলেছে কয়েক লক্ষ টাকার বৃক্ষ।চলতি বছরে প্রায় ৩ মাস ধরে এই বৃক্ষ রোপনের কাজ করছে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে।ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোড থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত ৩৫২০ টি বৃক্ষ রোপন করেন জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা।
এর মধ্যে কেরলের মডেলে ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কয়েকশো নারকেল গাছের চারা এবং দুই হাজার নিম গাছের চারা,আম,জাম, আমলকি, জামরুল, পিয়ারা, কাঠাল,লিচু,বাতাবি লেবু সহ বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও ফুল গাছের চারা রোপন করে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।আর এই কাজ কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে কোমড় বেঁধে নেমে পড়েছে বেশ কিছু অবৈধ জবরদখলকারী ও অবৈধ ফিসারির মালিক।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে শাসক দলের বেশ কিছু নেতার মর্দত্তে একটা দালাল চক্র গড়ে উঠেছে মাতলা-১ও২ এবং দিঘীরপাড় অঞ্চল জুড়ে।রাতের অন্ধকারে দালাল চক্ররা ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে নব নির্মিত ম্যানগ্রোভ জঙ্গল ধ্বংস করে অবৈধ মাছের ভেড়ি করে দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা মুনাফা লুঠছে।আবার মাতলা ব্রীজ রোডের দুধারে এবং ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে রাতের অন্ধকারে চারটে বাঁশের খুঁটি পুঁতে অবৈধ ভাবে জবর দখল করে রাখছে।কিছু দিনের মধ্যেই দালাল চক্ররা লক্ষ লক্ষ টাকায় তা বিক্রি করে দিচ্ছে।ফলে রাতের অন্ধকারে মাতলা ব্রীজ রোডের দুধারে গড়ে উঠছে জবর দখলকারীদের স্বর্গরাজ্য।এমনকি এই সমস্ত জবর দখলকারীরা কোথা থেকে এসেছে তাদের পরিচয় পত্র কি সে বিষয়ে কোন হেল দোল নেই পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে নেতা মন্ত্রীদের।ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে গড়ে উঠেছে কয়েকশো অবৈধ জবর দখল।যার ফলে নদীর গতি পথে হারিয়ে যাচ্ছে এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য হারাচ্ছে।নদীতে পড়ছে প্রতিদিন হাজার হাজার প্লাসটিক থার্মোকল।মাতলা ব্রীজ রোডে অবৈধ হোটেল,মিষ্টির দোকান,রেস্টুডেন্টে সহ বিভিন্ন অবৈধ জবরদখলকারী অর্বাধে নদীতে ফেলছে প্লাসটিক।নীরব এলাকার পঞ্চায়েত গুলি থেকে শুরু করে বিভাগীয় দফতর গুলি।ফলে হারাচ্ছে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক ভারসাম্য।
এ দিকে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা এ বিষয়ে ক্যানিং মহকুমা শাসক কে জানান।ক্যানিং মহকুমা শাসক অদিতি চৌধারী জব কার্ডের বেনিফিসারিদের আশ্বাস দেন কারা বাঁধ কেটে নদীর নোনা জল ঢুকিয়েছে সে বিষয়ে পূর্ন তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বিষয়টি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষ কে জানানো হবে।বাঁধটি মেরামত করে ঠিক করে দেওয়ার জন্য বিভাগীয় দফতর কে বলা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং এস ডি ও অফিসের পাশে ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করে।আর সেই নারকেল গাছের চারা কে মেরে ফেলার জন্য অবৈধ মাছের ভেড়ির বেশ কিছু লোকজন নদীর বাঁধ কেটে দেয় বুধবার রাতের অন্ধকারে।ফলে পরের দিন বৃহস্পতিরবার দুপুরে ক্যানিং মাতলা নদীতে জোয়ারে নদীর জল অবৈধ মাছের ফিসারিতে ঢুকে যায় নোনাজল।
আর জোয়ারে নদীর নোনা জল ঢুকে উঠে আসে ডাঙ্গায়।ফলে কয়েকশো রোপন করা নারকেল গাছের চারা এবং বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা মৃত্যু মুখে।ক্ষতিগ্রস্ত হতে চলেছে কয়েক লক্ষ টাকার বৃক্ষ।চলতি বছরে প্রায় ৩ মাস ধরে এই বৃক্ষ রোপনের কাজ করছে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে।ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোড থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত ৩৫২০ টি বৃক্ষ রোপন করেন জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা।
এর মধ্যে কেরলের মডেলে ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কয়েকশো নারকেল গাছের চারা এবং দুই হাজার নিম গাছের চারা,আম,জাম, আমলকি, জামরুল, পিয়ারা, কাঠাল,লিচু,বাতাবি লেবু সহ বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও ফুল গাছের চারা রোপন করে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।আর এই কাজ কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে কোমড় বেঁধে নেমে পড়েছে বেশ কিছু অবৈধ জবরদখলকারী ও অবৈধ ফিসারির মালিক।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে শাসক দলের বেশ কিছু নেতার মর্দত্তে একটা দালাল চক্র গড়ে উঠেছে মাতলা-১ও২ এবং দিঘীরপাড় অঞ্চল জুড়ে।রাতের অন্ধকারে দালাল চক্ররা ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে নব নির্মিত ম্যানগ্রোভ জঙ্গল ধ্বংস করে অবৈধ মাছের ভেড়ি করে দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা মুনাফা লুঠছে।আবার মাতলা ব্রীজ রোডের দুধারে এবং ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে রাতের অন্ধকারে চারটে বাঁশের খুঁটি পুঁতে অবৈধ ভাবে জবর দখল করে রাখছে।কিছু দিনের মধ্যেই দালাল চক্ররা লক্ষ লক্ষ টাকায় তা বিক্রি করে দিচ্ছে।ফলে রাতের অন্ধকারে মাতলা ব্রীজ রোডের দুধারে গড়ে উঠছে জবর দখলকারীদের স্বর্গরাজ্য।এমনকি এই সমস্ত জবর দখলকারীরা কোথা থেকে এসেছে তাদের পরিচয় পত্র কি সে বিষয়ে কোন হেল দোল নেই পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে নেতা মন্ত্রীদের।ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে গড়ে উঠেছে কয়েকশো অবৈধ জবর দখল।যার ফলে নদীর গতি পথে হারিয়ে যাচ্ছে এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য হারাচ্ছে।নদীতে পড়ছে প্রতিদিন হাজার হাজার প্লাসটিক থার্মোকল।মাতলা ব্রীজ রোডে অবৈধ হোটেল,মিষ্টির দোকান,রেস্টুডেন্টে সহ বিভিন্ন অবৈধ জবরদখলকারী অর্বাধে নদীতে ফেলছে প্লাসটিক।নীরব এলাকার পঞ্চায়েত গুলি থেকে শুরু করে বিভাগীয় দফতর গুলি।ফলে হারাচ্ছে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক ভারসাম্য।
এ দিকে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা এ বিষয়ে ক্যানিং মহকুমা শাসক কে জানান।ক্যানিং মহকুমা শাসক অদিতি চৌধারী জব কার্ডের বেনিফিসারিদের আশ্বাস দেন কারা বাঁধ কেটে নদীর নোনা জল ঢুকিয়েছে সে বিষয়ে পূর্ন তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বিষয়টি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষ কে জানানো হবে।বাঁধটি মেরামত করে ঠিক করে দেওয়ার জন্য বিভাগীয় দফতর কে বলা হয়েছে।