সুন্দরবনে বাঘ গননায় পাতা হল উন্নতমানের ৪২০ টি ক্যামেরা
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|বুধবার দক্ষিণ ২৪পরগনার সুন্দরবনের বিভিন্ন জঙ্গলে বাঘ গননায় পাতা হল উন্নতমানের ক্যামেরা।আর এই কাজ করছে ১২০ জনের স্টাফ সহ অন্যান্যরা।৮ টি দল করে বিভিন্ন জঙ্গলে বাঘ গননায় ক্যামেরা বসানো হচ্ছে।দ্বিতীয় পর্যায়ে মাতলা রেঞ্জ, রায়দিঘী রেঞ্জ, রামগঙ্গা রেঞ্জে এবং সজনেখালি ওয়ার্ল্ড লাইফ সেঞ্চুরি রেঞ্জ ও ন্যাশনাল পার্ক ওয়েস্ট রেঞ্জ ক্যামেরা বসানো হয়েছে ৮২০ টি ক্যামেরা।আর এই বাঘ গননার কাজ চলবে ১৪ নভেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর।আগামী ২০১৯ সালের মার্চ মাসে উঠে আসবে বাঘের সংখ্যা।প্রতি ৪ বছর অন্তর বাঘ গননার কাজ হয়ে থাকে।তবে এবারে ভারত বাংলাদেশ যৌথভাবে বাঘ গননার কাজ করছে।
ইতিমধ্যে প্রথম পর্যায়ে কাজ শেষ হয়ে গেছে।এবার দ্বিতীয় পর্যায়ে কাজ শুরু হল।প্রথম পর্যায়ে ৬০০ টি ক্যামেরা পাতা হয়ে ছিল চলতি বছরে ফেব্রুয়ারি।এর মধ্যে বসিরহাট রেঞ্জ এবং ন্যাশনাল পার্ক ইষ্ট রেঞ্জর ৬০০ বর্গ কি.মি এলাকায় জুড়ে পাতা হয়েছিল ৩৬০ টি ক্যামেরা।২০১৪ সালে ক্যামেরা পেতে ভারত বাংলাদেশের সম্পূর্ণ সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা উঠে আসে ১৯২ টি।তবে বাঘ বিশেষজ্ঞ এবং বাঘ প্রেমিকদের ভাষায় উঠে আসছে এবারে বাঘের সংখ্যা বেশ কিছু বাড়বে।পাশাপাশি চলতি বছরে সুন্দরবনের পযটকরা ভ্রমণের সময় বাঘে দেখা পেয়েছে।কখনও বাঘ নদীতে সাঁতার কেটে পাড়ে উঠে জঙ্গলে ঢুকে যাচ্ছে।আবার কখনও ম্যানগ্রোভ জঙ্গলে নদীর পাড়ে বসে।বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন ভঙ্গিমায় রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দর্শন পাচ্ছে সুন্দরবনের পযটকরা।ফলে প্রায় পযটকদের মুখে উঠে এসেছে সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা বাড়ছে।তবে সম্পূর্ণ তথ্য উঠে আসবে আগামী বছর মার্চ মাসে।তবে ২০১০ সালে ভারতে বাঘের সংখ্যা ছিল ১৭০৬ টি।সেটি ২০১৪ সালে সংখ্যা বেড়ে হয় ২২২৬ টি।যা ৮৯,১৬৪ কি.মি জুড়ে এই বাঘের বসবাস।সারা পৃথিবীর মধ্যে বাঘের সংখ্যায় ভারতের স্থান পঞ্চম।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর নিলাঞ্জন মল্লিক বলেন দ্বিতীয় পর্যায়ে জঙ্গলে ক্যামেরা পাতা কাজ শুরু হয়েছে।৮ টি টিম এই কাজ করছে।১৪ নভেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই কাজ চলবে।ন্যাশনাল পার্ক ওয়েস্ট ৮৯০ বর্গ কি.মি, সজনেখালি ওয়ার্ল্ড সেঞ্চুরি রেঞ্জে ৪৩২ বর্গ কি.মি এলাকা জুড়ে ক্যামেরা পাতা হচ্ছে এবং মাতলা রেঞ্জ, রায়দিঘী ও রামগঙ্গা রেঞ্জে ক্যামেরা বসানো হয়েছে বাঘ গননার কাজে।মোট ৮২০ টি ক্যামেরা পাতা হয়েছে।প্রথম পর্যায়ে বাঘ গননায় ৬০০ ক্যামেরা পাতা হয়ে ছিল।দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২২০ টি ক্যামেরা বাড়ানো হয়েছে।বেশী এলাকা নিয়ে ক্যামেরা বসানো হয়েছে।তিনি আরও বলেন বর্ষার সময়ে এই কাজ বন্ধ রাখা হয়ে ছিল।এখন বৃষ্টি নেই,তাই দ্বিতীয় পর্যায়ে কাজ শুরু হল।আগামী বছর মার্চ মাসে বাঘের সংখ্যা কত তা উঠে আসবে।আশাকরা যাচ্ছে বাঘের সংখ্যা বেশ কিছুটা বাড়বে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|বুধবার দক্ষিণ ২৪পরগনার সুন্দরবনের বিভিন্ন জঙ্গলে বাঘ গননায় পাতা হল উন্নতমানের ক্যামেরা।আর এই কাজ করছে ১২০ জনের স্টাফ সহ অন্যান্যরা।৮ টি দল করে বিভিন্ন জঙ্গলে বাঘ গননায় ক্যামেরা বসানো হচ্ছে।দ্বিতীয় পর্যায়ে মাতলা রেঞ্জ, রায়দিঘী রেঞ্জ, রামগঙ্গা রেঞ্জে এবং সজনেখালি ওয়ার্ল্ড লাইফ সেঞ্চুরি রেঞ্জ ও ন্যাশনাল পার্ক ওয়েস্ট রেঞ্জ ক্যামেরা বসানো হয়েছে ৮২০ টি ক্যামেরা।আর এই বাঘ গননার কাজ চলবে ১৪ নভেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর।আগামী ২০১৯ সালের মার্চ মাসে উঠে আসবে বাঘের সংখ্যা।প্রতি ৪ বছর অন্তর বাঘ গননার কাজ হয়ে থাকে।তবে এবারে ভারত বাংলাদেশ যৌথভাবে বাঘ গননার কাজ করছে।
ইতিমধ্যে প্রথম পর্যায়ে কাজ শেষ হয়ে গেছে।এবার দ্বিতীয় পর্যায়ে কাজ শুরু হল।প্রথম পর্যায়ে ৬০০ টি ক্যামেরা পাতা হয়ে ছিল চলতি বছরে ফেব্রুয়ারি।এর মধ্যে বসিরহাট রেঞ্জ এবং ন্যাশনাল পার্ক ইষ্ট রেঞ্জর ৬০০ বর্গ কি.মি এলাকায় জুড়ে পাতা হয়েছিল ৩৬০ টি ক্যামেরা।২০১৪ সালে ক্যামেরা পেতে ভারত বাংলাদেশের সম্পূর্ণ সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা উঠে আসে ১৯২ টি।তবে বাঘ বিশেষজ্ঞ এবং বাঘ প্রেমিকদের ভাষায় উঠে আসছে এবারে বাঘের সংখ্যা বেশ কিছু বাড়বে।পাশাপাশি চলতি বছরে সুন্দরবনের পযটকরা ভ্রমণের সময় বাঘে দেখা পেয়েছে।কখনও বাঘ নদীতে সাঁতার কেটে পাড়ে উঠে জঙ্গলে ঢুকে যাচ্ছে।আবার কখনও ম্যানগ্রোভ জঙ্গলে নদীর পাড়ে বসে।বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন ভঙ্গিমায় রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দর্শন পাচ্ছে সুন্দরবনের পযটকরা।ফলে প্রায় পযটকদের মুখে উঠে এসেছে সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা বাড়ছে।তবে সম্পূর্ণ তথ্য উঠে আসবে আগামী বছর মার্চ মাসে।তবে ২০১০ সালে ভারতে বাঘের সংখ্যা ছিল ১৭০৬ টি।সেটি ২০১৪ সালে সংখ্যা বেড়ে হয় ২২২৬ টি।যা ৮৯,১৬৪ কি.মি জুড়ে এই বাঘের বসবাস।সারা পৃথিবীর মধ্যে বাঘের সংখ্যায় ভারতের স্থান পঞ্চম।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর নিলাঞ্জন মল্লিক বলেন দ্বিতীয় পর্যায়ে জঙ্গলে ক্যামেরা পাতা কাজ শুরু হয়েছে।৮ টি টিম এই কাজ করছে।১৪ নভেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই কাজ চলবে।ন্যাশনাল পার্ক ওয়েস্ট ৮৯০ বর্গ কি.মি, সজনেখালি ওয়ার্ল্ড সেঞ্চুরি রেঞ্জে ৪৩২ বর্গ কি.মি এলাকা জুড়ে ক্যামেরা পাতা হচ্ছে এবং মাতলা রেঞ্জ, রায়দিঘী ও রামগঙ্গা রেঞ্জে ক্যামেরা বসানো হয়েছে বাঘ গননার কাজে।মোট ৮২০ টি ক্যামেরা পাতা হয়েছে।প্রথম পর্যায়ে বাঘ গননায় ৬০০ ক্যামেরা পাতা হয়ে ছিল।দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২২০ টি ক্যামেরা বাড়ানো হয়েছে।বেশী এলাকা নিয়ে ক্যামেরা বসানো হয়েছে।তিনি আরও বলেন বর্ষার সময়ে এই কাজ বন্ধ রাখা হয়ে ছিল।এখন বৃষ্টি নেই,তাই দ্বিতীয় পর্যায়ে কাজ শুরু হল।আগামী বছর মার্চ মাসে বাঘের সংখ্যা কত তা উঠে আসবে।আশাকরা যাচ্ছে বাঘের সংখ্যা বেশ কিছুটা বাড়বে।