সুন্দরবনে পর্যটকদের ক্যামেরার বন্দি হল জোড়া বাঘ,খুশি পর্যটকরা
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|বৃহস্পতিরবার সকালে সুন্দরবনে ঘুরতে আসা পযটকদের ক্যামেরায় বন্দি হল জোড়া বাঘ।ফলে খুশির জোয়ার পর্যটকদের মধ্যে।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪পরগনার ক্যানিং মহকুমা গোসাবা ব্লকের পঞ্চমুখানি জঙ্গল এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে কলকাতা থেকে ৪০ জনের টিম একটি লঞ্চে করে সুন্দরবন ঘুরতে যায় ২৭ নভেম্বর।সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা জল জঙ্গল ঘুরে এদিন লঞ্চটি পর্যটকদের নিয়ে বাড়ি ফিরছিল।আর পঞ্চমুখানি জঙ্গল এলাকা থেকে জল পথে যাওয়ার সময় পর্যটকদরা দেখতে পায় ২ টি বাঘ নদীতে সাঁতার কেটে যাচ্ছে পাড়ের দিকে।বাঘ দুটি পাড়ে উঠে জঙ্গলে ঢুকে যায়।আর এই সময়ের মধ্যে পযটকদের ক্যামেরায় বন্দি হয়ে যায় বাঘ দুটি।আনন্দে মেতে ওঠে পযটকরা।সচরাচর জোড়া বাঘের দর্শন খুব একটা পাওয়া যায় না।তাই শীতের প্রথম মরসুমে জোড়া রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দর্শনে খুশির মহল পর্যটকদের মধ্যে।এদিকে দ্বিতীয় পর্যায়ে মাতলা রেঞ্জ, রায়দিঘী রেঞ্জ, রামগঙ্গা রেঞ্জে এবং সজনেখালি ওয়ার্ল্ড লাইফ স্যানচুরি রেঞ্জ ও ন্যাশনাল পার্ক ওয়েস্ট রেঞ্জ ক্যামেরা বসানো হয়েছে ৮২০ টি ক্যামেরা।আর এই বাঘ গননার কাজ চলবে ১৪ নভেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।আগামী ২০১৯ সালের মার্চ মাসে উঠে আসবে বাঘের সংখ্যা।প্রতি ৪ বছর অন্তর বাঘ গননার কাজ হয়ে থাকে।তবে এবারে ভারত বাংলাদেশ যৌথভাবে বাঘ গননার কাজ করছে।ইতিমধ্যে প্রথম পর্যায়ে কাজ শেষ হয়ে গেছে।এবার দ্বিতীয় পর্যায়ে কাজ শুরু হল।প্রথম পর্যায়ে ৬০০ টি ক্যামেরা পাতা হয়ে ছিল চলতি বছরে ফেব্রুয়ারি।এর মধ্যে বসিরহাট রেঞ্জ এবং ন্যাশনাল পার্ক ইষ্ট রেঞ্জর ৬০০ বর্গ কি.মি এলাকায় জুড়ে পাতা হয়েছিল ৩৬০ টি ক্যামেরা।২০১৪ সালে ক্যামেরা পেতে ভারত বাংলাদেশের সম্পূর্ণ সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা উঠে আসে ১৯২ টি।তবে বাঘ বিশেষজ্ঞ এবং বাঘ প্রেমিকদের ভাষায় উঠে আসছে এবারে বাঘের সংখ্যা বেশ কিছু বাড়বে।পাশাপাশি শীতের প্রথম মরসুমে যে ভাবে সুন্দরবনের পর্যটকরা ভ্রমণের সময় জোড়া বাঘের দর্শন মিললো তা থেকে উঠে আসছে এবার বাঘের সংখ্যা অনেকটা বাড়তে পারে।তবে সম্পূর্ণ তথ্য উঠে আসবে আগামী বছর মার্চ মাসে।তবে ২০১০ সালে ভারতে বাঘের সংখ্যা ছিল ১৭০৬ টি।সেটি ২০১৪ সালে সংখ্যা বেড়ে হয় ২২২৬ টি।যা ৮৯,১৬৪ কি.মি জুড়ে এই বাঘের বসবাস।সারা পৃথিবীর মধ্যে বাঘের সংখ্যায় ভারতের স্থান পঞ্চম।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর নিলাঞ্জন মল্লিক বলেন এদিন সকালে পঞ্চমুখানি জঙ্গল এলাকায় একটা পযটকদের টিম লঞ্চে করে যাওয়ার সময় এক সঙ্গে ২ টি বাঘ নদীতে সাঁতার কেটে যাচ্ছে তা দেখতে পায় এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।তিনি আরও বলেন দ্বিতীয় পর্যায়ে বাঘ গননার কাজ চলছে।৮২০ টি ক্যামেরা পাতা হয়েছে।আগামী বছরের মার্চ মাসে উঠে আসবে বাঘের সংখ্যা।তবে আসা করা যাচ্ছে বাঘের সংখ্যা বাড়তে পারে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|বৃহস্পতিরবার সকালে সুন্দরবনে ঘুরতে আসা পযটকদের ক্যামেরায় বন্দি হল জোড়া বাঘ।ফলে খুশির জোয়ার পর্যটকদের মধ্যে।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪পরগনার ক্যানিং মহকুমা গোসাবা ব্লকের পঞ্চমুখানি জঙ্গল এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে কলকাতা থেকে ৪০ জনের টিম একটি লঞ্চে করে সুন্দরবন ঘুরতে যায় ২৭ নভেম্বর।সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা জল জঙ্গল ঘুরে এদিন লঞ্চটি পর্যটকদের নিয়ে বাড়ি ফিরছিল।আর পঞ্চমুখানি জঙ্গল এলাকা থেকে জল পথে যাওয়ার সময় পর্যটকদরা দেখতে পায় ২ টি বাঘ নদীতে সাঁতার কেটে যাচ্ছে পাড়ের দিকে।বাঘ দুটি পাড়ে উঠে জঙ্গলে ঢুকে যায়।আর এই সময়ের মধ্যে পযটকদের ক্যামেরায় বন্দি হয়ে যায় বাঘ দুটি।আনন্দে মেতে ওঠে পযটকরা।সচরাচর জোড়া বাঘের দর্শন খুব একটা পাওয়া যায় না।তাই শীতের প্রথম মরসুমে জোড়া রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দর্শনে খুশির মহল পর্যটকদের মধ্যে।এদিকে দ্বিতীয় পর্যায়ে মাতলা রেঞ্জ, রায়দিঘী রেঞ্জ, রামগঙ্গা রেঞ্জে এবং সজনেখালি ওয়ার্ল্ড লাইফ স্যানচুরি রেঞ্জ ও ন্যাশনাল পার্ক ওয়েস্ট রেঞ্জ ক্যামেরা বসানো হয়েছে ৮২০ টি ক্যামেরা।আর এই বাঘ গননার কাজ চলবে ১৪ নভেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।আগামী ২০১৯ সালের মার্চ মাসে উঠে আসবে বাঘের সংখ্যা।প্রতি ৪ বছর অন্তর বাঘ গননার কাজ হয়ে থাকে।তবে এবারে ভারত বাংলাদেশ যৌথভাবে বাঘ গননার কাজ করছে।ইতিমধ্যে প্রথম পর্যায়ে কাজ শেষ হয়ে গেছে।এবার দ্বিতীয় পর্যায়ে কাজ শুরু হল।প্রথম পর্যায়ে ৬০০ টি ক্যামেরা পাতা হয়ে ছিল চলতি বছরে ফেব্রুয়ারি।এর মধ্যে বসিরহাট রেঞ্জ এবং ন্যাশনাল পার্ক ইষ্ট রেঞ্জর ৬০০ বর্গ কি.মি এলাকায় জুড়ে পাতা হয়েছিল ৩৬০ টি ক্যামেরা।২০১৪ সালে ক্যামেরা পেতে ভারত বাংলাদেশের সম্পূর্ণ সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা উঠে আসে ১৯২ টি।তবে বাঘ বিশেষজ্ঞ এবং বাঘ প্রেমিকদের ভাষায় উঠে আসছে এবারে বাঘের সংখ্যা বেশ কিছু বাড়বে।পাশাপাশি শীতের প্রথম মরসুমে যে ভাবে সুন্দরবনের পর্যটকরা ভ্রমণের সময় জোড়া বাঘের দর্শন মিললো তা থেকে উঠে আসছে এবার বাঘের সংখ্যা অনেকটা বাড়তে পারে।তবে সম্পূর্ণ তথ্য উঠে আসবে আগামী বছর মার্চ মাসে।তবে ২০১০ সালে ভারতে বাঘের সংখ্যা ছিল ১৭০৬ টি।সেটি ২০১৪ সালে সংখ্যা বেড়ে হয় ২২২৬ টি।যা ৮৯,১৬৪ কি.মি জুড়ে এই বাঘের বসবাস।সারা পৃথিবীর মধ্যে বাঘের সংখ্যায় ভারতের স্থান পঞ্চম।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর নিলাঞ্জন মল্লিক বলেন এদিন সকালে পঞ্চমুখানি জঙ্গল এলাকায় একটা পযটকদের টিম লঞ্চে করে যাওয়ার সময় এক সঙ্গে ২ টি বাঘ নদীতে সাঁতার কেটে যাচ্ছে তা দেখতে পায় এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।তিনি আরও বলেন দ্বিতীয় পর্যায়ে বাঘ গননার কাজ চলছে।৮২০ টি ক্যামেরা পাতা হয়েছে।আগামী বছরের মার্চ মাসে উঠে আসবে বাঘের সংখ্যা।তবে আসা করা যাচ্ছে বাঘের সংখ্যা বাড়তে পারে।