বাসন্তীতে সুন্দরবন কৃষ্টিমেলা ও লোকসংস্কৃতি উৎসবে সাংসদ শতাব্দী রায়
নিজস্ব প্রতিনিধি| বাসন্তী|শনিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তী ব্লকের কুলতলির নারায়নতলায় মাঠে সুন্দরবন কৃষ্টিমেলা ও লোকসংস্কৃতি উৎসবে২৩ তম বর্ষে উপস্থিত হয় সাংসদ শতাব্দী রায়।এদিন সাংসদ তথা অভিনেত্রী শতাব্দী রায়।মেলার বিভিন্ন ষ্টল ঘুরে পরিদর্শন করে বলেন প্রত্যন্ত সুন্দরবনের এই মেলায় এসে খুবই ভালোই লাগছে। আগামী বছর ও অভিনব এই মেলায় আসবেন বলে ইচ্ছা প্রকাশ করেন।পাশাপাশি তিনি বলেন মেলায় লোকশিক্ষা হয়।যা সর্ব ধর্মের মিলনক্ষেত্র হয়ে ওঠে।গণচেতনা,গণশিক্ষা,গণসংস্কৃতির বিকাশ,শান্তি,সম্প্রীতি ও স্বনির্ভরতার বার্তা দিয়েই শুরু হয় সুন্দরবনের বৃহত্তম দাবী আদায়ের “সুন্দরবন কৃষ্টি মেলা ও লোকসংস্কৃতি উৎসব।গত ২০ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় এই মেলার আনুষ্ঠানিক শুভ সূচনা করেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য্য সুজিত বসু।মেলার আয়োজক কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটি।মেলার কদিনে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সমিত বসু,রিজিওন্যাল পাসপোর্ট অধিকর্তা বিভুতী ভূষণ কুমার,কলকাতা দুরদর্শনের সহকারী অধিকর্তা অরুনাভ রায় সহ বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ।মেলা চলবে অাগামী ২৯ডিসেম্বর পর্যন্ত।১০দিনের মেলায় থাকছে জনস্বাস্থ্য,পরিবার কল্যাণ নারী ও শিশুবিকাশ,কৃষি মৎস্যপ্রাণী সম্পদ বিকাশ,বন পরিবেশ পর্যটন বিকাশ,বিঞ্জান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশ,মানবসম্পদ উন্নয়ন,সুন্দরবন দিবস, স্বচ্ছতাই সেবা,শিক্ষাও সংস্কৃতি,সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও জাতীয় সংহতি দিবস পালনের পাশাপাশি থাকছে বিশিষ্টদের আলোচনা সভা।তবে মেলায় থাকছে গ্রাম বাংলার হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপালা ও ১০ দিন ব্যাপি পাসপোর্ট সেবা ক্যাম্প।যা প্রত্যন্ত সুন্দরবন এলাকায় এক অভিনব প্রয়াস।তবে এবারে মেলায় রয়েছে রাজ্য সরকারের ৪ টি ষ্টল, কেন্দ্র সরকারের ৮১ টি বিভিন্ন ধরনের ষ্টল।এ ছাড়াও অন্যান্য ২৫০ টি নানান ধরনের ষ্টল রয়েছে মেলা প্রাঙ্গনে। এদিন এই মেলার মূল অনুষ্ঠানের মহাত্মা গান্ধী মঞ্চ থেকে দাবী তোলা হয় সুন্দরবনের ছাত্রছাত্রীদের জন্য ক্যানিং মহকুমা বিশ্ববিদ্যালয়,ভাঙনখালি হয়ে ঝড়খালি পর্ষন্ত রেললাইন এবং সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রাম্য মায়েদের জন্য মাতৃসদন হাসপাতাল গড়ে তোলার।মেলার কদিনে সাধারণ মানুষের ভীড় চোখে পড়ার মতন।
নিজস্ব প্রতিনিধি| বাসন্তী|শনিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তী ব্লকের কুলতলির নারায়নতলায় মাঠে সুন্দরবন কৃষ্টিমেলা ও লোকসংস্কৃতি উৎসবে২৩ তম বর্ষে উপস্থিত হয় সাংসদ শতাব্দী রায়।এদিন সাংসদ তথা অভিনেত্রী শতাব্দী রায়।মেলার বিভিন্ন ষ্টল ঘুরে পরিদর্শন করে বলেন প্রত্যন্ত সুন্দরবনের এই মেলায় এসে খুবই ভালোই লাগছে। আগামী বছর ও অভিনব এই মেলায় আসবেন বলে ইচ্ছা প্রকাশ করেন।পাশাপাশি তিনি বলেন মেলায় লোকশিক্ষা হয়।যা সর্ব ধর্মের মিলনক্ষেত্র হয়ে ওঠে।গণচেতনা,গণশিক্ষা,গণসংস্কৃতির বিকাশ,শান্তি,সম্প্রীতি ও স্বনির্ভরতার বার্তা দিয়েই শুরু হয় সুন্দরবনের বৃহত্তম দাবী আদায়ের “সুন্দরবন কৃষ্টি মেলা ও লোকসংস্কৃতি উৎসব।গত ২০ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় এই মেলার আনুষ্ঠানিক শুভ সূচনা করেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য্য সুজিত বসু।মেলার আয়োজক কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটি।মেলার কদিনে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সমিত বসু,রিজিওন্যাল পাসপোর্ট অধিকর্তা বিভুতী ভূষণ কুমার,কলকাতা দুরদর্শনের সহকারী অধিকর্তা অরুনাভ রায় সহ বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ।মেলা চলবে অাগামী ২৯ডিসেম্বর পর্যন্ত।১০দিনের মেলায় থাকছে জনস্বাস্থ্য,পরিবার কল্যাণ নারী ও শিশুবিকাশ,কৃষি মৎস্যপ্রাণী সম্পদ বিকাশ,বন পরিবেশ পর্যটন বিকাশ,বিঞ্জান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশ,মানবসম্পদ উন্নয়ন,সুন্দরবন দিবস, স্বচ্ছতাই সেবা,শিক্ষাও সংস্কৃতি,সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও জাতীয় সংহতি দিবস পালনের পাশাপাশি থাকছে বিশিষ্টদের আলোচনা সভা।তবে মেলায় থাকছে গ্রাম বাংলার হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপালা ও ১০ দিন ব্যাপি পাসপোর্ট সেবা ক্যাম্প।যা প্রত্যন্ত সুন্দরবন এলাকায় এক অভিনব প্রয়াস।তবে এবারে মেলায় রয়েছে রাজ্য সরকারের ৪ টি ষ্টল, কেন্দ্র সরকারের ৮১ টি বিভিন্ন ধরনের ষ্টল।এ ছাড়াও অন্যান্য ২৫০ টি নানান ধরনের ষ্টল রয়েছে মেলা প্রাঙ্গনে। এদিন এই মেলার মূল অনুষ্ঠানের মহাত্মা গান্ধী মঞ্চ থেকে দাবী তোলা হয় সুন্দরবনের ছাত্রছাত্রীদের জন্য ক্যানিং মহকুমা বিশ্ববিদ্যালয়,ভাঙনখালি হয়ে ঝড়খালি পর্ষন্ত রেললাইন এবং সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রাম্য মায়েদের জন্য মাতৃসদন হাসপাতাল গড়ে তোলার।মেলার কদিনে সাধারণ মানুষের ভীড় চোখে পড়ার মতন।