ক্যানিং এ দুষ্কৃতীদের গুলিতে তৃণমূল কর্মী খুনের অভিযোগে দিঘা থেকে গ্রেফতার ৪ জন,পুলিশি হেফাজত
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|তৃণমূল কর্মী খুনের অভিযোগে পুলিশের জালে ধরা পড়লো ৪ জন দুষ্কৃতী।আর ধৃত মফিজুল লস্কর, ইদ্রিস মন্ডল,আনসার ঘরামী,সইদুল লস্করকে ১৫ ডিসেম্বর পুলিশ আলিপুর কোর্টে তুললে বিচারক ধৃত ৪ জনকে ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন।গত ১৪ ডিসেম্বর রাতে পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে দিঘা থেকে গ্রেফতার করে তৃণমূল কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদারের খুনের অভিযোগে মফিজুল লস্কর,ইদ্রিস মন্ডল,আনসার ঘরামী,সইদুল লস্করকে।
ধৃতদের বাড়ি ক্যানিং হাটপুকুরিয়া অঞ্চলে।উল্লেখ্য গত ৯ ডিসেম্বর রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং থানার খেজুরতলা এলাকায় মোটরবাইক করে বাড়ি যাচ্ছিল যুব তৃণমূলের কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদার সহ আরও ২জন।সেই সময় বেশ কয়েক দুষ্কৃতী গুলি ছুঁড়লে গুলিতে মৃত্যু হয় যুব তৃণমূলের কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদার (৩০)।এ বিষয়ে ক্যানিং থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করে মৃতের পরিবারের সদস্যরা।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে হাটপুকুরিয়া অঞ্চলের তেঁতুলবেড়িয়া এলাকার বাসিন্দা তথা যুব তৃণমূলের কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদার সহ আরো ২ জন মিলে মোটরবাইক করে বাড়ি ফিরছিল।সেই সময় সাত আট জন দুষ্কৃতী মোটরবাইক দাঁড় করিয়ে যুব তৃণমূলের কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদারকে রাস্তায় নামিয়ে গুলি করে দুষ্কৃতীরা।ভাব খারাপ দেখে দুষ্কৃতীরা চম্পট দেয়।স্থানীয় বেশ কিছু মানুষজন দেখতে পেয়ে জখমদের ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসকরা নাজিরুদ্দিন সরদার কে মৃত বলে ঘোষনা করে।এদিকে মৃতের পরিবারের সদস্যরা দাবি করে নাজিরুদ্দিন সরদার তৃণমূলের কর্মী ছিল।এদিকে অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তদন্তে নামে।খোঁজ চালাছিল দুষ্কৃতীদের।ক্যানিং থানার স্পেশাল পুলিশ টিম গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘা থেকে ৪ জনকে গ্রেফতার করে এই ঘটনার অভিযোগে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।পুলিশ জানান দুষ্কৃতীদের গুলিতে এক ব্যক্তির মৃত্য হয়।এ বিষয়ে খুনের অভিযোগ দায়ের হয়।আভিযোগ পেয়ে পুলিশ তদন্তে নেমে অভিযান চালিয়ে দিঘা থেকে ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়।ধৃতদের আলিপুর কোর্টে তোলা হয়।বিষয়টি নিয়ে পূর্ণ তদন্ত চলছে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|তৃণমূল কর্মী খুনের অভিযোগে পুলিশের জালে ধরা পড়লো ৪ জন দুষ্কৃতী।আর ধৃত মফিজুল লস্কর, ইদ্রিস মন্ডল,আনসার ঘরামী,সইদুল লস্করকে ১৫ ডিসেম্বর পুলিশ আলিপুর কোর্টে তুললে বিচারক ধৃত ৪ জনকে ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন।গত ১৪ ডিসেম্বর রাতে পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে দিঘা থেকে গ্রেফতার করে তৃণমূল কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদারের খুনের অভিযোগে মফিজুল লস্কর,ইদ্রিস মন্ডল,আনসার ঘরামী,সইদুল লস্করকে।
ধৃতদের বাড়ি ক্যানিং হাটপুকুরিয়া অঞ্চলে।উল্লেখ্য গত ৯ ডিসেম্বর রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং থানার খেজুরতলা এলাকায় মোটরবাইক করে বাড়ি যাচ্ছিল যুব তৃণমূলের কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদার সহ আরও ২জন।সেই সময় বেশ কয়েক দুষ্কৃতী গুলি ছুঁড়লে গুলিতে মৃত্যু হয় যুব তৃণমূলের কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদার (৩০)।এ বিষয়ে ক্যানিং থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করে মৃতের পরিবারের সদস্যরা।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে হাটপুকুরিয়া অঞ্চলের তেঁতুলবেড়িয়া এলাকার বাসিন্দা তথা যুব তৃণমূলের কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদার সহ আরো ২ জন মিলে মোটরবাইক করে বাড়ি ফিরছিল।সেই সময় সাত আট জন দুষ্কৃতী মোটরবাইক দাঁড় করিয়ে যুব তৃণমূলের কর্মী নাজিরুদ্দিন সরদারকে রাস্তায় নামিয়ে গুলি করে দুষ্কৃতীরা।ভাব খারাপ দেখে দুষ্কৃতীরা চম্পট দেয়।স্থানীয় বেশ কিছু মানুষজন দেখতে পেয়ে জখমদের ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসকরা নাজিরুদ্দিন সরদার কে মৃত বলে ঘোষনা করে।এদিকে মৃতের পরিবারের সদস্যরা দাবি করে নাজিরুদ্দিন সরদার তৃণমূলের কর্মী ছিল।এদিকে অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তদন্তে নামে।খোঁজ চালাছিল দুষ্কৃতীদের।ক্যানিং থানার স্পেশাল পুলিশ টিম গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘা থেকে ৪ জনকে গ্রেফতার করে এই ঘটনার অভিযোগে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।পুলিশ জানান দুষ্কৃতীদের গুলিতে এক ব্যক্তির মৃত্য হয়।এ বিষয়ে খুনের অভিযোগ দায়ের হয়।আভিযোগ পেয়ে পুলিশ তদন্তে নেমে অভিযান চালিয়ে দিঘা থেকে ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়।ধৃতদের আলিপুর কোর্টে তোলা হয়।বিষয়টি নিয়ে পূর্ণ তদন্ত চলছে।