মথুরাপুরে গ্রেফতার জাল সার্টিফিকেট চক্রের দুই মূল পান্ডা
নিজস্ব প্রতিনিধি|মথুরাপুর|সোমবার দুপুরে পুলিশ আন্তর্জাতিক জাল সার্টিফিকেট চক্রের ধৃত দুই মূল পান্ডা শামিম হোসেন ও সুদীপ বৈদ্যকে ডায়মন্ডহারবার মহকুমা আদালতে তুললে বিচারক ধৃত দুইজনকে ৫ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন।উল্লেখ্য গত ৩০ ডিসেম্বর বিকালে পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কাকদ্বীপ এস ও জি ওসি প্রবীর কুমার বল এবং মথুরাপুর থানার ওসি বাপী রায়ের নেতৃত্বে স্পেশাল পুলিশ টিম অভিযান চালিয়ে প্রথমে দক্ষিন ২৪ পরগনার মথুরাপুর থানার পুরকাইতপাড়া এলাকার বাসিন্দা সুদীপ বৈদ্যকে গ্রেফতার করে।তাকে জেরা করে এরপর অভিযান চালিয়ে মন্দিরবাজার থানার মাধবপুরের সিভিক ভলান্টিয়ার শামিম হোসেনকে গ্রেফতার করে।ধৃতদের কাছ থেকে পুলিশ কম্পিউটার, প্রিন্টার, প্রায় কয়েকশো সারা ভারতবর্ষের জাল সার্টিফিকেট, এডমিট মারসিট, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক,বিএ,এল এল বি সার্টিফিকেট, ইলেকট্রনিক জিনিস, ৭০ টি রাবার স্ট্যাম্প সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উদ্ধার করে।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে সুদীপ বৈদ্য ও সিভিক ভলান্টিয়ার শামিম হোসেন দীর্ঘদিন ধরে গোপনে বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি থেকে ডিসটেন্স এডুকেশনের মারফত বিএ,এমএ, মাধ্যমিক,উচ্চ মাধ্যমিক,ডিগ্রি পাস করিয়ে দেবো বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে মানুষের থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে জাল সার্টিফিকেটের রমরমা কারবার করছিল।আর এই খবর পুলিশ গোপন সূত্রে পেয়ে হানা দিয়ে জাল সার্টিফিকেট চক্রের মূল পান্ডা সুদীপ বৈদ্য ও শামিম হোসেন কে হাতে নাতে ধরে ফেলে।এই ঘটনায় পুলিশ ধৃতদের বিরুদ্ধে ১২০বি,৪২০, ৪১৯,৪৬৮ আইপিসি ধারায় মামলা রুজু করে।এদিকে এই চক্রের সাথে আর কেউ জড়িত আছে কিনা এবং কিভাবে জাল চক্র চালাচ্ছি সে বিষয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।পুলিশ জানান গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হানা দিয়ে জাল সার্টিফিকেট চক্রে জড়িত এমন দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।ধৃতদের কাছ থেকে কম্পিউটার, প্রিন্টার, প্রায় কয়েকশো জাল সার্টিফিকেট, এডমিট মারসিট,ইলেকট্রনিক জিনিস, ৭০ টি রাবার স্ট্যাম্প সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়।ধৃতদের ডায়মন্ডহারবার কোর্টে তোলা হয়েছে।বিষয়টি নিয়ে পূর্ণ তদন্ত চলছে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|মথুরাপুর|সোমবার দুপুরে পুলিশ আন্তর্জাতিক জাল সার্টিফিকেট চক্রের ধৃত দুই মূল পান্ডা শামিম হোসেন ও সুদীপ বৈদ্যকে ডায়মন্ডহারবার মহকুমা আদালতে তুললে বিচারক ধৃত দুইজনকে ৫ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন।উল্লেখ্য গত ৩০ ডিসেম্বর বিকালে পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কাকদ্বীপ এস ও জি ওসি প্রবীর কুমার বল এবং মথুরাপুর থানার ওসি বাপী রায়ের নেতৃত্বে স্পেশাল পুলিশ টিম অভিযান চালিয়ে প্রথমে দক্ষিন ২৪ পরগনার মথুরাপুর থানার পুরকাইতপাড়া এলাকার বাসিন্দা সুদীপ বৈদ্যকে গ্রেফতার করে।তাকে জেরা করে এরপর অভিযান চালিয়ে মন্দিরবাজার থানার মাধবপুরের সিভিক ভলান্টিয়ার শামিম হোসেনকে গ্রেফতার করে।ধৃতদের কাছ থেকে পুলিশ কম্পিউটার, প্রিন্টার, প্রায় কয়েকশো সারা ভারতবর্ষের জাল সার্টিফিকেট, এডমিট মারসিট, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক,বিএ,এল এল বি সার্টিফিকেট, ইলেকট্রনিক জিনিস, ৭০ টি রাবার স্ট্যাম্প সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উদ্ধার করে।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে সুদীপ বৈদ্য ও সিভিক ভলান্টিয়ার শামিম হোসেন দীর্ঘদিন ধরে গোপনে বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি থেকে ডিসটেন্স এডুকেশনের মারফত বিএ,এমএ, মাধ্যমিক,উচ্চ মাধ্যমিক,ডিগ্রি পাস করিয়ে দেবো বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে মানুষের থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে জাল সার্টিফিকেটের রমরমা কারবার করছিল।আর এই খবর পুলিশ গোপন সূত্রে পেয়ে হানা দিয়ে জাল সার্টিফিকেট চক্রের মূল পান্ডা সুদীপ বৈদ্য ও শামিম হোসেন কে হাতে নাতে ধরে ফেলে।এই ঘটনায় পুলিশ ধৃতদের বিরুদ্ধে ১২০বি,৪২০, ৪১৯,৪৬৮ আইপিসি ধারায় মামলা রুজু করে।এদিকে এই চক্রের সাথে আর কেউ জড়িত আছে কিনা এবং কিভাবে জাল চক্র চালাচ্ছি সে বিষয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।পুলিশ জানান গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হানা দিয়ে জাল সার্টিফিকেট চক্রে জড়িত এমন দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।ধৃতদের কাছ থেকে কম্পিউটার, প্রিন্টার, প্রায় কয়েকশো জাল সার্টিফিকেট, এডমিট মারসিট,ইলেকট্রনিক জিনিস, ৭০ টি রাবার স্ট্যাম্প সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়।ধৃতদের ডায়মন্ডহারবার কোর্টে তোলা হয়েছে।বিষয়টি নিয়ে পূর্ণ তদন্ত চলছে।