হিন্দু ধর্ম আমাদের শিখিয়েছে নিজের ধর্মের প্রতি আস্থাশীল এবং পরের ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।অভিষেক ব্যান্নার্জী
নিজস্ব প্রতিনিধি|জীবনতলা|শনিবার বিকালে দক্ষিণ ২৪পরগনার ক্যানিং পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের জীবনতলা মাঠে এম এল এ কাপের ফাইন্যাল খেলার অনুষ্ঠান ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূলের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী বলেন তৃনমূল কংগ্রেস যেমন খেলায় আছে,তেমনি মেলায় আছে।তৃনমূল কংগ্রেস যেমন মাঠে আছে ঘাটে আছে, মন্দিরে আছে,তেমনিমসজিদে আছে,গুরুদুয়ারে আছে,তেমনি চার্জে আছে।আমি মনে করি ধর্ম কোনদিন আমাকে বিভাজনের রাজনীতি শেখায় না।
আমি হিন্দু ধর্মের একজন প্রতিনিধি প্রতিভো হয়ে বলি আমার ধর্মের সর্ব শ্রেষ্ঠ প্রচারকের নাম স্বামী বিবেকানন্দ।হিন্দু ধর্ম যা শেখায়,ইসলাম ধর্ম তাই শেখায়।হিন্দু ধর্ম আমাদের শিখিয়েছে নিজের ধর্মের প্রতি আস্থাশীল এবং পরের ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।স্বামীজী বলেছিলেন গীতা পাঠ অপেক্ষায় ফুটবল খেললে ঈশ্বর এবং স্বর্গের অনেক নিকটবর্তী হওয়া যায়।তিনি আরও বলেন শুধুমাত্র মানুষকে পরিষেবা দেওয়া বা রাস্তা তৈরি করা বা জল দেওয়া নয়,সমাজ কে শক্তিশালী করে বলিষ্ঠ করে সমস্ত সম্প্রদায়ের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব বন্ধন টাকে আরও শক্তিশালী বলিষ্ঠ এবং সুদৃঢ় করা এবং তার জন্য আমি করি উৎসব, পুজো,খেলা বা মেলার কোন বিকল্প হয় না।
মেলায় জাতি বর্গ বর্ন ধর্ম নির্বিশেষে মানুষ আসে।খেলায় আসে, উৎসবে আসে,পবিত্র ঈদে আসে,দুর্গা পুজো আসে, কালী পুজো আসে,দীপাবলিতে আসে।তাই এটাই আমাদের সংস্কৃতি -কৃষ্টি।এটাই আমাদের বাংলার ধর্ম নিরপেক্ষতার অন্যতম পরিচয় আমি মনে করি।ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূলের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী বলেন আমরা যারা জনপ্রতিনিধি রেয়েছি,বিশেষ করে আমাদের তৃণমূল কংগ্রেস দল,যারা আমাদের কে বারে বারে ভোট দিয়ে আশীর্বাদ বা আস্থার ঋনে আমাদের আবদ্ধ করেছেন,আমরা প্রমান করেছি তৃণমূল কংগ্রেসের জনপ্রতিনিধি বা কর্মী সমর্থক শুভাদানু বা সৈনিকরা কোনদিন ভোটের রাজনীতি করে না।নিশ্চয়ই আমরা ভোটের মানুষের আশীর্বাদ চায়।মানুষের আশীর্বাদ দোয়া একান্ত ভাবে প্রার্থনা করি।
কিন্তু তার সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস সারা বছর ধরে বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্প হোক বা কর্মসূচি হোক হোক আমরা মানুষের সমর্থ অনুযায়ী বা ক্ষমতা অনুযায়ী থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করি।এদিন সাংসদ অভিষেক ব্যান্নার্জী বলেন গত ১ ডিসেম্বর ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্র এম পি কাপ শুরু হয়েছে।একটি সিলেকশন কমিটি তৈরি করা হয়েছে।এই কাপে সেরা ৫ জন খেলোয়াড়কে বেচে নিয়ে ট্রেনিং নেওয়া জন্য জর্মানীতে পাঠানো হবে ৭ দিনের জন্য।তাই ক্যানিং পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের এম এল এ কাপে ১৭৬ টি রেজিস্টার ক্লাব অংশগ্রহণ করেছে।এদের মধ্যে সেরা খেলোয়ার কে আমি ওদের সঙ্গে জার্মানীতে পাঠাবো ট্রেনিং নেওয়া জন্য।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাওড়া কেন্দ্রর সাংসদ তথা ভারতের প্রাক্তন ফুটবলার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়,রাজ্য সভার সাংসদ তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি শুভাশীষ চক্রবর্তী, জয়নগর কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল নস্কর, ক্যানিং পূর্ব কেন্দ্রের বিধায়ক সওকাত মোল্লা, জেলা আই এন টি টি ইউ সির সভাপতি শক্তি মন্ডল, বিধায়ক ফেরদৌসি বেগম,ভারতের প্রাক্তন ফুটবলার গৌরাঙ্গ ব্যান্নার্জী প্রমূখ।এদিনে সাধারণ মানুষের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতন।
নিজস্ব প্রতিনিধি|জীবনতলা|শনিবার বিকালে দক্ষিণ ২৪পরগনার ক্যানিং পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের জীবনতলা মাঠে এম এল এ কাপের ফাইন্যাল খেলার অনুষ্ঠান ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূলের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী বলেন তৃনমূল কংগ্রেস যেমন খেলায় আছে,তেমনি মেলায় আছে।তৃনমূল কংগ্রেস যেমন মাঠে আছে ঘাটে আছে, মন্দিরে আছে,তেমনিমসজিদে আছে,গুরুদুয়ারে আছে,তেমনি চার্জে আছে।আমি মনে করি ধর্ম কোনদিন আমাকে বিভাজনের রাজনীতি শেখায় না।
আমি হিন্দু ধর্মের একজন প্রতিনিধি প্রতিভো হয়ে বলি আমার ধর্মের সর্ব শ্রেষ্ঠ প্রচারকের নাম স্বামী বিবেকানন্দ।হিন্দু ধর্ম যা শেখায়,ইসলাম ধর্ম তাই শেখায়।হিন্দু ধর্ম আমাদের শিখিয়েছে নিজের ধর্মের প্রতি আস্থাশীল এবং পরের ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।স্বামীজী বলেছিলেন গীতা পাঠ অপেক্ষায় ফুটবল খেললে ঈশ্বর এবং স্বর্গের অনেক নিকটবর্তী হওয়া যায়।তিনি আরও বলেন শুধুমাত্র মানুষকে পরিষেবা দেওয়া বা রাস্তা তৈরি করা বা জল দেওয়া নয়,সমাজ কে শক্তিশালী করে বলিষ্ঠ করে সমস্ত সম্প্রদায়ের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব বন্ধন টাকে আরও শক্তিশালী বলিষ্ঠ এবং সুদৃঢ় করা এবং তার জন্য আমি করি উৎসব, পুজো,খেলা বা মেলার কোন বিকল্প হয় না।
মেলায় জাতি বর্গ বর্ন ধর্ম নির্বিশেষে মানুষ আসে।খেলায় আসে, উৎসবে আসে,পবিত্র ঈদে আসে,দুর্গা পুজো আসে, কালী পুজো আসে,দীপাবলিতে আসে।তাই এটাই আমাদের সংস্কৃতি -কৃষ্টি।এটাই আমাদের বাংলার ধর্ম নিরপেক্ষতার অন্যতম পরিচয় আমি মনে করি।ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূলের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী বলেন আমরা যারা জনপ্রতিনিধি রেয়েছি,বিশেষ করে আমাদের তৃণমূল কংগ্রেস দল,যারা আমাদের কে বারে বারে ভোট দিয়ে আশীর্বাদ বা আস্থার ঋনে আমাদের আবদ্ধ করেছেন,আমরা প্রমান করেছি তৃণমূল কংগ্রেসের জনপ্রতিনিধি বা কর্মী সমর্থক শুভাদানু বা সৈনিকরা কোনদিন ভোটের রাজনীতি করে না।নিশ্চয়ই আমরা ভোটের মানুষের আশীর্বাদ চায়।মানুষের আশীর্বাদ দোয়া একান্ত ভাবে প্রার্থনা করি।
কিন্তু তার সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস সারা বছর ধরে বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্প হোক বা কর্মসূচি হোক হোক আমরা মানুষের সমর্থ অনুযায়ী বা ক্ষমতা অনুযায়ী থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করি।এদিন সাংসদ অভিষেক ব্যান্নার্জী বলেন গত ১ ডিসেম্বর ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্র এম পি কাপ শুরু হয়েছে।একটি সিলেকশন কমিটি তৈরি করা হয়েছে।এই কাপে সেরা ৫ জন খেলোয়াড়কে বেচে নিয়ে ট্রেনিং নেওয়া জন্য জর্মানীতে পাঠানো হবে ৭ দিনের জন্য।তাই ক্যানিং পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের এম এল এ কাপে ১৭৬ টি রেজিস্টার ক্লাব অংশগ্রহণ করেছে।এদের মধ্যে সেরা খেলোয়ার কে আমি ওদের সঙ্গে জার্মানীতে পাঠাবো ট্রেনিং নেওয়া জন্য।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাওড়া কেন্দ্রর সাংসদ তথা ভারতের প্রাক্তন ফুটবলার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়,রাজ্য সভার সাংসদ তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি শুভাশীষ চক্রবর্তী, জয়নগর কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল নস্কর, ক্যানিং পূর্ব কেন্দ্রের বিধায়ক সওকাত মোল্লা, জেলা আই এন টি টি ইউ সির সভাপতি শক্তি মন্ডল, বিধায়ক ফেরদৌসি বেগম,ভারতের প্রাক্তন ফুটবলার গৌরাঙ্গ ব্যান্নার্জী প্রমূখ।এদিনে সাধারণ মানুষের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতন।