ক্যানিং লোকাল ট্রেনের মহিলা কামরায় দুই স্নাতক ছাত্রীকে মারধর
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|শনিবার সন্ধ্যায় পরীক্ষা দিয়ে ট্রেনে করে ফেরার পথেই দুই ছাত্রীকে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ উঠলো একদল মহিলা যাত্রীর বিরুদ্ধে।ফলে গুরুতর জখম ক্যানিং ট্যাংরাখালি বঙ্কিম সরদার কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্রী প্রীতিকা সাঁফুই ও পল্লবী হালদার।বর্তমানে জখম ছাত্রীরা ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ঘটনাটি ঘটে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার পিয়ালি স্টেশন এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ক্যানিং উত্তর ও দক্ষিণ নিকারীঘাটার বাসিন্দা প্রীতিকা সাঁফুই ও পল্লবী হালদার ট্যাংরাখালি বঙ্কিম সরদার কলেজের কলা বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী।
গত ১১ ডিসেম্বর থেকে প্রথম বর্ষের পরীক্ষা শুরু হয়।আর এই কলেজের পরীক্ষার সিট পড়ে বারুইপুর মহকুমা চাম্পাহাটি সুশীলকর কলেজে।এদিন দর্শনশাস্ত্রের পরীক্ষা দিয়ে ছাত্রী প্রীতিকা ও পল্লবী তাঁদের মায়ের সাথে করে নিয়ে ক্যানিং রওনা হওয়ার জন্য চাম্পাহাটি থেকে সন্ধ্যা ৫ টা ২০ মিনিটের ডাউন ক্যানিং লোকালে মহিলা কামরায় উঠে পড়েন। ট্রেনটি চাম্পাহাটি ষ্টেশন ছাড়ার মুহূর্তে মহিলা কামরার নিত্য দিনের মহিলা রেল যাত্রীরা পরীক্ষার্থী দুই ছাত্রী এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং ব্যাপক কিল চড় লাথি মেরে পিয়ালি ষ্টেশনে জোর করে নামিয়ে দেয় বলে অভিযোগ।পরের পিয়ালি থেকে ট্রেন ধরে ক্যানিং ষ্টেশনে নেমে জখম ছাত্রীদের মায়েরা মিনতী হালদার,জয়ন্তী সাঁফুই ক্যানিং জিআরপি অফিসে গেলে সেখান থেকে চিকিৎসার জন্য আগেই হাসপাতালে যাওয়ার কথা বলা হয়। তড়িঘড়ি জখম দুই ছাত্রীকে তাঁদের পরিবারের সদস্যরা ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়।সেখানেই তাদের চিকিৎসা চলছে।এ বিষয়ে রেল পুলিশ জানান এমন ঘটনার বিষয়ে কোন লিখিত অভিযোগ হয়নি।তবে অভিযোগ পেলেই অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা দেখা হবে।ফলে রেলের নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|শনিবার সন্ধ্যায় পরীক্ষা দিয়ে ট্রেনে করে ফেরার পথেই দুই ছাত্রীকে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ উঠলো একদল মহিলা যাত্রীর বিরুদ্ধে।ফলে গুরুতর জখম ক্যানিং ট্যাংরাখালি বঙ্কিম সরদার কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্রী প্রীতিকা সাঁফুই ও পল্লবী হালদার।বর্তমানে জখম ছাত্রীরা ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ঘটনাটি ঘটে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার পিয়ালি স্টেশন এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ক্যানিং উত্তর ও দক্ষিণ নিকারীঘাটার বাসিন্দা প্রীতিকা সাঁফুই ও পল্লবী হালদার ট্যাংরাখালি বঙ্কিম সরদার কলেজের কলা বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী।
গত ১১ ডিসেম্বর থেকে প্রথম বর্ষের পরীক্ষা শুরু হয়।আর এই কলেজের পরীক্ষার সিট পড়ে বারুইপুর মহকুমা চাম্পাহাটি সুশীলকর কলেজে।এদিন দর্শনশাস্ত্রের পরীক্ষা দিয়ে ছাত্রী প্রীতিকা ও পল্লবী তাঁদের মায়ের সাথে করে নিয়ে ক্যানিং রওনা হওয়ার জন্য চাম্পাহাটি থেকে সন্ধ্যা ৫ টা ২০ মিনিটের ডাউন ক্যানিং লোকালে মহিলা কামরায় উঠে পড়েন। ট্রেনটি চাম্পাহাটি ষ্টেশন ছাড়ার মুহূর্তে মহিলা কামরার নিত্য দিনের মহিলা রেল যাত্রীরা পরীক্ষার্থী দুই ছাত্রী এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং ব্যাপক কিল চড় লাথি মেরে পিয়ালি ষ্টেশনে জোর করে নামিয়ে দেয় বলে অভিযোগ।পরের পিয়ালি থেকে ট্রেন ধরে ক্যানিং ষ্টেশনে নেমে জখম ছাত্রীদের মায়েরা মিনতী হালদার,জয়ন্তী সাঁফুই ক্যানিং জিআরপি অফিসে গেলে সেখান থেকে চিকিৎসার জন্য আগেই হাসপাতালে যাওয়ার কথা বলা হয়। তড়িঘড়ি জখম দুই ছাত্রীকে তাঁদের পরিবারের সদস্যরা ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়।সেখানেই তাদের চিকিৎসা চলছে।এ বিষয়ে রেল পুলিশ জানান এমন ঘটনার বিষয়ে কোন লিখিত অভিযোগ হয়নি।তবে অভিযোগ পেলেই অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা দেখা হবে।ফলে রেলের নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মধ্যে।