রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে কড়া নিরাপত্তার বলয়ে মুড়ে রাখা হয়েছে গঙ্গাসাগর
গঙ্গাসাগরে মেগা কট্রোল রুপে নজরদারি তে রাজ্যের মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়,মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা।
কাকলী পাল|গঙ্গাসাগর|দক্ষিন ২৪ গরগনার সাগর ব্লকের গঙ্গাসাগর জুড়ে কড়া নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে রাখা হয়েছে।চলছে জলপথে,আকাশ পথে এবং স্থল পথে চলছে কড়া নজরদারি।মেগা কন্ট্রোল রুমে তদারিক করছে রাজ্যের অনগ্রসর শ্রেণি দফতরের মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়,সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে গুরুত্বপূর্ণ ১০ টি দফতরের পদস্থ কর্তারা গঙ্গাসাগর মেলার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেন।
এদিকে জেলার অফিসার থেকে পুলিশের কর্তারা গঙ্গাসাগর মেলার ৫ কিমি এলাকা কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনীতে ঘিরে রেখেছে। কুম্ভমেলার পর ভারতের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় মেলা গঙ্গাসাগর।গত ৭ জানুয়ারি গঙ্গাসাগর মেলার আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন রাজ্যের জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দফতরের মন্ত্রী মলয় ঘটক।
অপরদিকে গঙ্গাসাগর মেলার আলোকসজ্জার শুভ উদ্বোধন করেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জী।সুন্দরবন জেলা পুলিশ সুপার তথাগত বসু বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে কড়া নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে রাখা হয়েছে সাগরদ্বীপ জুড়ে।এবার গঙ্গাসাগর মেলায় সাড়ে ৩ হাজার কস্টবেল,২ হাজার অস্থায়ী হোমগার্ড,৩ হাজার সিভিক ভলান্টিয়ার মোতায়েন করা হয়েছে।এছাড়া মেলায় আছে ১২০ ইন্সপেক্টর,২০ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার,৮৮ ডি এস পি।
তিনি আর বলেন গঙ্গাসাগরে মেগা কট্রোল রুমে আছে ৮০০ টি সিসিটিভি,৫০ টি এলইডি স্কিন।আর এই কট্রোল রুমে ১২০ জন অফিসার ২৪ ঘন্টা পর্যবেক্ষণ করছে।এমনকি জলপথে জোয়ার ভাটা সময় কত পূণ্যার্থী আসছে তার সব কিছুই পর্যবেক্ষণ করছে এই কট্রোল রুমের মাধ্যমে।২০ টি বেলুন ক্যামেরা,২০ টি ড্রোন নজর রাখছে মেলা চত্বরে।এমনকি পূণ্যার্থীদের সব কিছু বিষয়ে জানানোর জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে ৬০ টি এলইডি জয়েন্ট স্কিন ডিসপ্লের মাধ্যমে কচুবেড়িয়া, চেমাগুড়ি, নামখানায়।এর ফলে জানতে পারবে ভিড়ের মধ্যে কেউ হারিয়ে গেলে,জোয়ার ভাটা,ভেসেল চলাচল।মেলা চত্বরে ৪৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ছিনতাই পকেটমার করার জন্য।তবে মধ্যপ্রদেশ থেকে আগত ৬৪ বছরের এক পূণ্যার্থী হার্ড আটাকে মৃত্যু হয়।কোন রকম কোন দুর্ঘটনা এখনও পর্যন্ত হয়নি।শান্তি শৃঙ্খলা বজায় আছে।
মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন সাগরদ্বীপের গঙ্গাসাগর মেলা ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত পূণ্য কর্মকান্ডের মধ্যে অন্যতম।পৌষ বা মকর সংক্রান্তির পূণ্যলগ্নে শুধুমাত্র ভারতবাসী নয়,সারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভ্রমণার্থীরা আসেন সাগর মেলায়।যা তৈরি হয় মহামিলনের শ্রেষ্ঠস্থান।মেগা কন্ট্রোল রুমে নজরদারি রাখা হয়েছে যাতে পূণ্যার্থীদের কোন রকম অসুবিধা না হয়।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।লক্ষ লক্ষ পূণ্যার্থী মকর-সংক্রান্তির পূণ্যস্নান করছে।গঙ্গাসাগর জুড়ে কড়া নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে রাখা হয়েছে।পযাপ্ত পরিমানে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।চলছে জল, স্থল ও আকাশ পথে নজরদারি।শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রেখে এবছর সাগর মেলা তার কৌলিন্য বজায় রাখল।লক্ষ লক্ষ পূণ্যার্থীদের ও পযটকদের আগমনে হয়ে উঠেছে এক নব দিগন্তের মিনি ভারত।
গঙ্গাসাগরে মেগা কট্রোল রুপে নজরদারি তে রাজ্যের মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়,মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা।
কাকলী পাল|গঙ্গাসাগর|দক্ষিন ২৪ গরগনার সাগর ব্লকের গঙ্গাসাগর জুড়ে কড়া নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে রাখা হয়েছে।চলছে জলপথে,আকাশ পথে এবং স্থল পথে চলছে কড়া নজরদারি।মেগা কন্ট্রোল রুমে তদারিক করছে রাজ্যের অনগ্রসর শ্রেণি দফতরের মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়,সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে গুরুত্বপূর্ণ ১০ টি দফতরের পদস্থ কর্তারা গঙ্গাসাগর মেলার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেন।
আপনি কি বেকার, বাড়িতে বসেই আয় করতে চান?
তাহলে এখুনি যোগাযোগ করুন
এদিকে জেলার অফিসার থেকে পুলিশের কর্তারা গঙ্গাসাগর মেলার ৫ কিমি এলাকা কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনীতে ঘিরে রেখেছে। কুম্ভমেলার পর ভারতের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় মেলা গঙ্গাসাগর।গত ৭ জানুয়ারি গঙ্গাসাগর মেলার আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন রাজ্যের জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দফতরের মন্ত্রী মলয় ঘটক।
অপরদিকে গঙ্গাসাগর মেলার আলোকসজ্জার শুভ উদ্বোধন করেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জী।সুন্দরবন জেলা পুলিশ সুপার তথাগত বসু বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে কড়া নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে রাখা হয়েছে সাগরদ্বীপ জুড়ে।এবার গঙ্গাসাগর মেলায় সাড়ে ৩ হাজার কস্টবেল,২ হাজার অস্থায়ী হোমগার্ড,৩ হাজার সিভিক ভলান্টিয়ার মোতায়েন করা হয়েছে।এছাড়া মেলায় আছে ১২০ ইন্সপেক্টর,২০ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার,৮৮ ডি এস পি।
তিনি আর বলেন গঙ্গাসাগরে মেগা কট্রোল রুমে আছে ৮০০ টি সিসিটিভি,৫০ টি এলইডি স্কিন।আর এই কট্রোল রুমে ১২০ জন অফিসার ২৪ ঘন্টা পর্যবেক্ষণ করছে।এমনকি জলপথে জোয়ার ভাটা সময় কত পূণ্যার্থী আসছে তার সব কিছুই পর্যবেক্ষণ করছে এই কট্রোল রুমের মাধ্যমে।২০ টি বেলুন ক্যামেরা,২০ টি ড্রোন নজর রাখছে মেলা চত্বরে।এমনকি পূণ্যার্থীদের সব কিছু বিষয়ে জানানোর জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে ৬০ টি এলইডি জয়েন্ট স্কিন ডিসপ্লের মাধ্যমে কচুবেড়িয়া, চেমাগুড়ি, নামখানায়।এর ফলে জানতে পারবে ভিড়ের মধ্যে কেউ হারিয়ে গেলে,জোয়ার ভাটা,ভেসেল চলাচল।মেলা চত্বরে ৪৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ছিনতাই পকেটমার করার জন্য।তবে মধ্যপ্রদেশ থেকে আগত ৬৪ বছরের এক পূণ্যার্থী হার্ড আটাকে মৃত্যু হয়।কোন রকম কোন দুর্ঘটনা এখনও পর্যন্ত হয়নি।শান্তি শৃঙ্খলা বজায় আছে।
মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন সাগরদ্বীপের গঙ্গাসাগর মেলা ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত পূণ্য কর্মকান্ডের মধ্যে অন্যতম।পৌষ বা মকর সংক্রান্তির পূণ্যলগ্নে শুধুমাত্র ভারতবাসী নয়,সারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভ্রমণার্থীরা আসেন সাগর মেলায়।যা তৈরি হয় মহামিলনের শ্রেষ্ঠস্থান।মেগা কন্ট্রোল রুমে নজরদারি রাখা হয়েছে যাতে পূণ্যার্থীদের কোন রকম অসুবিধা না হয়।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।লক্ষ লক্ষ পূণ্যার্থী মকর-সংক্রান্তির পূণ্যস্নান করছে।গঙ্গাসাগর জুড়ে কড়া নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে রাখা হয়েছে।পযাপ্ত পরিমানে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।চলছে জল, স্থল ও আকাশ পথে নজরদারি।শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রেখে এবছর সাগর মেলা তার কৌলিন্য বজায় রাখল।লক্ষ লক্ষ পূণ্যার্থীদের ও পযটকদের আগমনে হয়ে উঠেছে এক নব দিগন্তের মিনি ভারত।