মন্দিরবাজারে গন পিটুনিতে মৃত্যু একজনের,গ্রেফতার ১ জন
মন্দিরবাজার।বুধবার সকালে উত্তেজিত গ্রামবাসীরা এক ব্যক্তিকে গন পিটুনি দিলে ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় তার।মৃত ব্যক্তির নাম জাকির হোসেন কয়াল (৩৮)।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিন ২৪ পরগনার মন্দিরবাজার থানার দাগপুর এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে গঞ্জিরপুর এলাকার বাসিন্দা আবেদ আলি কয়াল মথুরাপুর স্টেশনের কাছে মাংস বিক্রি করে।দোকানে মাংসের অর্ডার হলে গত ৮ ডিসেম্বর রাতে মাংস ব্যবসায়ী আবেদ আলি ১ লক্ষ ৮৬ হাজার টাকা বাড়িতে আনে।
এদিন রাতে ৪ জন দুষ্কৃতী ধারালো অস্ত্র নিয়ে মাংস ব্যবসায়ী আবেদ আলি কয়ালের বাড়িতে ঢুকে টাকা লুঠ করে।আর আবেদ আলি বাঁধা দিতে গেলে তাকে দুষ্কৃতীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে টাকা নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা।জখম মাংস ব্যবসায়ী দুষ্কৃতীদের চিনতে পারে এমনি অভিযোগ।দুষ্কৃতীদের মধ্য মাংস ব্যবসায়ী আবেদ আলির কাকা জাকির হোসেন কয়াল ছিল সেটি চিনতে পারে আবেদ আলি।স্থানীয় মানুষজন জখম আবেদ আলি কয়াল কে উদ্ধার করে ডায়মন্ডহারবার জেলা হাসপাতালে ভর্তি করে সেখানে তার চিকিৎসা চলছে।আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই পরের দিন সকালে জখম আবেদ আলি কয়ালের পরিবারের সদস্যরা এবং কয়েকশো উত্তেজিত গ্রামবাসী জাকির হোসেন কয়াল কে ঘর থেকে বের করে নিয়ে মাঠে ফেলে গন পিটুনি দিলে ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় জাকির হোসেন কয়ালের।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এ বিষয়ে পুলিশ মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।এদিকে মৃত কাকা জাকির হোসেন কয়াল এবং জখম ভাইপো মাংস ব্যবসায়ী আবেদ আলি কয়ালের মধ্যে পারিবারিক গন্ডগোল ছিল কিনা সে বিষয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে একাধিক অসামাজিক কাজকর্মের জন্য মৃত জাকির হোসেন কয়ালের নামে থানায় অভিযোগ আছে।পুলিশ জানান এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়।দেহটি উদ্ধার করা হয়েছে।কি ভাবে এই ঘটনা ঘটল সে বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।তবে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে পারিবারিক গন্ডগোল থেকে এমন ধরনের ঘটনা ঘটে।এই ঘটনায় একজন কে গ্রেফতার করা হয়েছে।ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।এদিকে এই ঘটনায় এলাকা থমথমে।চলছে পুলিশি টহলদারি।
মন্দিরবাজার।বুধবার সকালে উত্তেজিত গ্রামবাসীরা এক ব্যক্তিকে গন পিটুনি দিলে ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় তার।মৃত ব্যক্তির নাম জাকির হোসেন কয়াল (৩৮)।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিন ২৪ পরগনার মন্দিরবাজার থানার দাগপুর এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে গঞ্জিরপুর এলাকার বাসিন্দা আবেদ আলি কয়াল মথুরাপুর স্টেশনের কাছে মাংস বিক্রি করে।দোকানে মাংসের অর্ডার হলে গত ৮ ডিসেম্বর রাতে মাংস ব্যবসায়ী আবেদ আলি ১ লক্ষ ৮৬ হাজার টাকা বাড়িতে আনে।
এদিন রাতে ৪ জন দুষ্কৃতী ধারালো অস্ত্র নিয়ে মাংস ব্যবসায়ী আবেদ আলি কয়ালের বাড়িতে ঢুকে টাকা লুঠ করে।আর আবেদ আলি বাঁধা দিতে গেলে তাকে দুষ্কৃতীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে টাকা নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা।জখম মাংস ব্যবসায়ী দুষ্কৃতীদের চিনতে পারে এমনি অভিযোগ।দুষ্কৃতীদের মধ্য মাংস ব্যবসায়ী আবেদ আলির কাকা জাকির হোসেন কয়াল ছিল সেটি চিনতে পারে আবেদ আলি।স্থানীয় মানুষজন জখম আবেদ আলি কয়াল কে উদ্ধার করে ডায়মন্ডহারবার জেলা হাসপাতালে ভর্তি করে সেখানে তার চিকিৎসা চলছে।আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই পরের দিন সকালে জখম আবেদ আলি কয়ালের পরিবারের সদস্যরা এবং কয়েকশো উত্তেজিত গ্রামবাসী জাকির হোসেন কয়াল কে ঘর থেকে বের করে নিয়ে মাঠে ফেলে গন পিটুনি দিলে ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় জাকির হোসেন কয়ালের।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এ বিষয়ে পুলিশ মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।এদিকে মৃত কাকা জাকির হোসেন কয়াল এবং জখম ভাইপো মাংস ব্যবসায়ী আবেদ আলি কয়ালের মধ্যে পারিবারিক গন্ডগোল ছিল কিনা সে বিষয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে একাধিক অসামাজিক কাজকর্মের জন্য মৃত জাকির হোসেন কয়ালের নামে থানায় অভিযোগ আছে।পুলিশ জানান এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়।দেহটি উদ্ধার করা হয়েছে।কি ভাবে এই ঘটনা ঘটল সে বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।তবে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে পারিবারিক গন্ডগোল থেকে এমন ধরনের ঘটনা ঘটে।এই ঘটনায় একজন কে গ্রেফতার করা হয়েছে।ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।এদিকে এই ঘটনায় এলাকা থমথমে।চলছে পুলিশি টহলদারি।