ক্যানিং মহকুমা আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলছে রমরমিয়ে অবৈধ ইঞ্জিন ভ্যান সহ বিভিন্ন
যানবাহন,নীরব পুলিশ প্রশাসন, বাসন্তীতে অটো ও ইঞ্জিন ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ মৃত ২ জখম ৬ জন
ক্যানিং|সুন্দরবনের ক্যানিং মহকুমা বাসন্তী,ক্যানিং-১ ও ২,গোসাবা ব্লক গুলিতে পযাপ্ত সরকারি যানবাহন না থাকার কারনে চরম দুর্ভোগের মধ্য নিত্য যাত্রীর এবং সুন্দরবনের পযটকরা।সন্ধ্যার পর থেকে হাতে গোনা কয়েকটি বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়ে নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে সারধরন মানুষজন এবং সুন্দরবন পযটকরা।
সুন্দরবনের গুরুত্ব পূর্ন ঝড়খালি ইকো ট্যুরিজম,গদখালি,পাখিরালয় সাতমুখী ডাবু,নব নির্মিত ক্যানিং পাখীদ্বীপ সহ বিভিন্ন স্থানে চরম দুর্ভোগে পড়ে ঘুরতে আসা পযটকরা যান বাহনের অভাবে।এই সমস্ত সড়ক পথে নেই সরকারি কোন বাস পরিষেবা।ফলে যাত্রীদের নির্ভর করতে হয় যাতায়াতের জন্য অটো,ইঞ্জিন ভ্যান,ট্রেকার,ম্যাজিক গাড়ির উপর।আর অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়ার ফলে প্রায় সময় ঘটছে দুর্ঘটনা।মৃত্যু হচ্ছে পথচারী থেকে শুরু করে যাত্রীদের।
জখম হয়ে পঙ্গু হচ্ছে দুর্ঘটনায় জখমরা।এদিকে বুধবার রাতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আটো ও ইঞ্জিন ভ্যানে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে মৃত্যু হয় ২ জনের এবং জখম হয় ৬ জন যাত্রী।মৃতদের নাম সেলিমা মোল্লা(২১),তিন মাসের শিশুপুত্র নূরহীন আক্তার।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিন ২৪ পরগনার বাসন্তী থানার চুনাখালি বড়িয়া মোড় এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে চুনাখালি স্ট্যান্ড থেকে যাত্রী নিয়ে একটি ইঞ্জিন ভ্যান ক্যানিং নতুন ফেরিঘাট স্ট্যান্ডে আসছিল।অন্য দিকে একটি অটো ক্যানিং স্ট্যান্ড থেকে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে চুনাখালি যাচ্ছিল।হঠাৎই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ইঞ্জিন ভ্যান ও অটো মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে ৮ জন যাত্রী জখম হয়।এদের মধ্যে ৩ মাসের এক শিশুপুত্র ও বেশ কয়েকজন মহিলা যাত্রী ছিল।স্থানীয় বেশ কিছু মানুষজন বিষয়টি দেখতে পেয়ে জখমদের ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসকরা সেলিমা মোল্লা ও তার তিন মাসের শিশুপুত্র নূরহীন আক্তার কে মৃত বলে ঘোষনা করে।মৃতের পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে এবং ক্ষোভের সঙ্গে অভিযোগ করে বলেন অবৈধ ভাবে ক্যানিং চুনাখালি,গদখালি,সোনাখালি,চড়াবিদ্যা,ঝড়খালি সহ বিভিন্ন রোডে আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে রমরমিয়ে চলছে পুলিশ প্রশাসনের নাকের ডগায়।তারা আরও বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন সেফ লাইভ সেফ ড্রাইভ মাধ্যমে সচেতন করছে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আর তখনি এই সব এলাকায় অটো ট্রেকার ইঞ্জিন ভ্যানের দৌরাত্মে মৃত্যু ও জখম হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের।এমনকি প্রকাশ্যে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে চলছে এই সমস্ত যানবাহন গুলি।পুলিশ প্রশাসনের উচিত যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া।এদিকে এই ঘটনায় এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ অটো ও ইঞ্জিন ভ্যানটি কে আটক করে।চালকরা পলাতক।তাদের খোঁজ চালাচ্ছে।জখম ৬ জন যাত্রীর মধ্য ২ জনের অবস্থা অবনতি হলে চিকিৎসকরা ২ জনকে কলকাতা চিত্তরঞ্জন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থান্তরিত করে।জখম মণিশংকর রায়,রাজু বেরা,ছবি নস্কর, জয়ন্ত ঢালী,প্রহ্লাদ নস্কর, রিজিয়া মোল্লা বর্তমানে চিকিৎসাধীন।পুলিশ জানান অটো ও ইঞ্জিন ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে ২ জনের মৃত্যু হয়।এর মধ্যে ৩ মাসের এক শিশুপুত্র আছে।বেশ কয়েকজন যাত্রী জখম হয়।তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।গাড়ি দুইটি আটক করা হয়েছে।চালকরা পলাতক তার খোঁজ চলছে।দেহ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
যানবাহন,নীরব পুলিশ প্রশাসন, বাসন্তীতে অটো ও ইঞ্জিন ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ মৃত ২ জখম ৬ জন
ক্যানিং|সুন্দরবনের ক্যানিং মহকুমা বাসন্তী,ক্যানিং-১ ও ২,গোসাবা ব্লক গুলিতে পযাপ্ত সরকারি যানবাহন না থাকার কারনে চরম দুর্ভোগের মধ্য নিত্য যাত্রীর এবং সুন্দরবনের পযটকরা।সন্ধ্যার পর থেকে হাতে গোনা কয়েকটি বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়ে নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে সারধরন মানুষজন এবং সুন্দরবন পযটকরা।
সুন্দরবনের গুরুত্ব পূর্ন ঝড়খালি ইকো ট্যুরিজম,গদখালি,পাখিরালয় সাতমুখী ডাবু,নব নির্মিত ক্যানিং পাখীদ্বীপ সহ বিভিন্ন স্থানে চরম দুর্ভোগে পড়ে ঘুরতে আসা পযটকরা যান বাহনের অভাবে।এই সমস্ত সড়ক পথে নেই সরকারি কোন বাস পরিষেবা।ফলে যাত্রীদের নির্ভর করতে হয় যাতায়াতের জন্য অটো,ইঞ্জিন ভ্যান,ট্রেকার,ম্যাজিক গাড়ির উপর।আর অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়ার ফলে প্রায় সময় ঘটছে দুর্ঘটনা।মৃত্যু হচ্ছে পথচারী থেকে শুরু করে যাত্রীদের।
জখম হয়ে পঙ্গু হচ্ছে দুর্ঘটনায় জখমরা।এদিকে বুধবার রাতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আটো ও ইঞ্জিন ভ্যানে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে মৃত্যু হয় ২ জনের এবং জখম হয় ৬ জন যাত্রী।মৃতদের নাম সেলিমা মোল্লা(২১),তিন মাসের শিশুপুত্র নূরহীন আক্তার।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিন ২৪ পরগনার বাসন্তী থানার চুনাখালি বড়িয়া মোড় এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে চুনাখালি স্ট্যান্ড থেকে যাত্রী নিয়ে একটি ইঞ্জিন ভ্যান ক্যানিং নতুন ফেরিঘাট স্ট্যান্ডে আসছিল।অন্য দিকে একটি অটো ক্যানিং স্ট্যান্ড থেকে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে চুনাখালি যাচ্ছিল।হঠাৎই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ইঞ্জিন ভ্যান ও অটো মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে ৮ জন যাত্রী জখম হয়।এদের মধ্যে ৩ মাসের এক শিশুপুত্র ও বেশ কয়েকজন মহিলা যাত্রী ছিল।স্থানীয় বেশ কিছু মানুষজন বিষয়টি দেখতে পেয়ে জখমদের ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসকরা সেলিমা মোল্লা ও তার তিন মাসের শিশুপুত্র নূরহীন আক্তার কে মৃত বলে ঘোষনা করে।মৃতের পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে এবং ক্ষোভের সঙ্গে অভিযোগ করে বলেন অবৈধ ভাবে ক্যানিং চুনাখালি,গদখালি,সোনাখালি,চড়াবিদ্যা,ঝড়খালি সহ বিভিন্ন রোডে আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে রমরমিয়ে চলছে পুলিশ প্রশাসনের নাকের ডগায়।তারা আরও বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন সেফ লাইভ সেফ ড্রাইভ মাধ্যমে সচেতন করছে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আর তখনি এই সব এলাকায় অটো ট্রেকার ইঞ্জিন ভ্যানের দৌরাত্মে মৃত্যু ও জখম হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের।এমনকি প্রকাশ্যে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে চলছে এই সমস্ত যানবাহন গুলি।পুলিশ প্রশাসনের উচিত যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া।এদিকে এই ঘটনায় এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ অটো ও ইঞ্জিন ভ্যানটি কে আটক করে।চালকরা পলাতক।তাদের খোঁজ চালাচ্ছে।জখম ৬ জন যাত্রীর মধ্য ২ জনের অবস্থা অবনতি হলে চিকিৎসকরা ২ জনকে কলকাতা চিত্তরঞ্জন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থান্তরিত করে।জখম মণিশংকর রায়,রাজু বেরা,ছবি নস্কর, জয়ন্ত ঢালী,প্রহ্লাদ নস্কর, রিজিয়া মোল্লা বর্তমানে চিকিৎসাধীন।পুলিশ জানান অটো ও ইঞ্জিন ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে ২ জনের মৃত্যু হয়।এর মধ্যে ৩ মাসের এক শিশুপুত্র আছে।বেশ কয়েকজন যাত্রী জখম হয়।তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।গাড়ি দুইটি আটক করা হয়েছে।চালকরা পলাতক তার খোঁজ চলছে।দেহ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।