সুন্দরবন TV
গোসাবা বাঘের আক্রমনে মৃত্যু এক মৎস্যজীবী
নিজস্ব প্রতিনিধি| গোসাবা|রবিবার ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতে হঠাৎই বাঘ আক্রমণ করলে মৃত্যু হয় এক মৎস্যজীবী।মৃত মৎস্যজীবীর নাম সোনাতন সরদার(৬২)।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবা ব্লকের সুন্দরবন কোষ্টাল থানার কালিচরা এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ৪ নম্বর ছোট মোল্লাখালী গ্রামের বাসিন্দা মৎস্যজীবী সোনাতন সরদার সহ আরও ২ জন মৎস্যজীবী একটি নৌকা করে সুন্দরবনের নদীতে কাঁকড়া ধরার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় গত ২২ ফেব্রুয়ারি।কাঁকড়া ধরে বাড়ি ফিরছিল মৎস্যজীবীরা।এদিন ভোরে যখন মৎস্যজীবীরা গড়াল নদীতে পাঁড়ি দিচ্ছে সেই সময় হঠাৎই কালিচরা জঙ্গল থেকে একটি বাঘ বের হয়ে এসে নৌকার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এক থাবায় নৌকা থেকে ফেলে দেয় মৎস্যজীবী সোনাতন সরদারকে।বাকী মৎস্যজীবীরা প্রথমে হতবাক হয়ে যায়।পরে হুস এলে লাঠি সোটা নিয়ে তারা বাঘের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।চলে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে লড়াই।অবশেষে বাঘ ভাব খারাপ দেখে গভীর জঙ্গলে ঢুকে যায়।বাকী মৎস্যজীবীরা জখম সোনাতন সরদার কে উদ্ধার করে নৌকা করে নিয়ে আসে ছোট মোল্লাখালি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র।সেখানে চিকিৎসারা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় কোষ্টাল থানার পুলিশ বাহিনী।পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এদিকে খবর পেয়ে মৃতের পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙে পড়ে এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।গোসাবা কেন্দ্রের বিধায়ক জয়ন্ত নস্কর বলেন বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবীর মৃত্যু হয়েছে।যেকোন মৃত্যু দুঃখ দায়ক।মৃতের পরিবার যাতে সব রকম ভাবে সাহায্য পায় সেটি দেখা হচ্ছে।পুলিশ জানান বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবীর মৃত্যু হয়।দেহটি উদ্ধার করা হয়েছে।কিভাবে এমন ধরনের ঘটনা ঘটলো সে বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।বন দফতর জানান বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
গোসাবা বাঘের আক্রমনে মৃত্যু এক মৎস্যজীবী
নিজস্ব প্রতিনিধি| গোসাবা|রবিবার ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতে হঠাৎই বাঘ আক্রমণ করলে মৃত্যু হয় এক মৎস্যজীবী।মৃত মৎস্যজীবীর নাম সোনাতন সরদার(৬২)।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবা ব্লকের সুন্দরবন কোষ্টাল থানার কালিচরা এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ৪ নম্বর ছোট মোল্লাখালী গ্রামের বাসিন্দা মৎস্যজীবী সোনাতন সরদার সহ আরও ২ জন মৎস্যজীবী একটি নৌকা করে সুন্দরবনের নদীতে কাঁকড়া ধরার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় গত ২২ ফেব্রুয়ারি।কাঁকড়া ধরে বাড়ি ফিরছিল মৎস্যজীবীরা।এদিন ভোরে যখন মৎস্যজীবীরা গড়াল নদীতে পাঁড়ি দিচ্ছে সেই সময় হঠাৎই কালিচরা জঙ্গল থেকে একটি বাঘ বের হয়ে এসে নৌকার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এক থাবায় নৌকা থেকে ফেলে দেয় মৎস্যজীবী সোনাতন সরদারকে।বাকী মৎস্যজীবীরা প্রথমে হতবাক হয়ে যায়।পরে হুস এলে লাঠি সোটা নিয়ে তারা বাঘের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।চলে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে লড়াই।অবশেষে বাঘ ভাব খারাপ দেখে গভীর জঙ্গলে ঢুকে যায়।বাকী মৎস্যজীবীরা জখম সোনাতন সরদার কে উদ্ধার করে নৌকা করে নিয়ে আসে ছোট মোল্লাখালি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র।সেখানে চিকিৎসারা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় কোষ্টাল থানার পুলিশ বাহিনী।পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এদিকে খবর পেয়ে মৃতের পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙে পড়ে এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।গোসাবা কেন্দ্রের বিধায়ক জয়ন্ত নস্কর বলেন বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবীর মৃত্যু হয়েছে।যেকোন মৃত্যু দুঃখ দায়ক।মৃতের পরিবার যাতে সব রকম ভাবে সাহায্য পায় সেটি দেখা হচ্ছে।পুলিশ জানান বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবীর মৃত্যু হয়।দেহটি উদ্ধার করা হয়েছে।কিভাবে এমন ধরনের ঘটনা ঘটলো সে বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।বন দফতর জানান বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।