সুন্দরবন TV
বাসন্তীতে কেউটে সাপের সাথে খেলা করতে গিয়ে সাপের দংশনে জখম শিশু কন্যা
নিজস্ব প্রতিনিধি| বাসন্তী|শুক্রবার রাতে বাড়িতে এক শিশু কন্যা কেউটে সাপের সাথে খেলা করতে গিয়ে সাপের দংশনে জখম হয় সে।জখম শিশু কন্যার নাম রিমি মিস্ত্রী।বর্তমানে সে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তী থানার ৬ নম্বর চড়াবিদ্যা গ্রামে।স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে ৬ নম্বর চড়াবিদ্যা গ্রামে দাদুর বাড়িতে থাকে বছর পাঁচেকের ছোট্ট শিশু কন্যা রিমি মিস্ত্রী।এদিন সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ বাড়ির উঠানে পোষা বিড়ালকে নিয়ে খেলায় মত্ত ছিল শিশু কন্যা রিমি।হঠাৎই একটি ছোট কেউটে সাপ চলে আসে সেখানে।বিড়ালটি সাপকে দেখতে পেয়ে শিকার করতে শুরু করে।বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলতে থাকে সাপে বিড়ালের লড়াই।সেই সময় শিশু কন্যা রিমি মিস্ত্রি বার দুয়েক সাপটিকে খেলার ছলে ধরে দূরে সরিয়ে দেয়।সাপটি রিমিকে কামড়াতে পারে ভেবে বিড়ালটিও বিপদ সংকেতের অাওয়াজ করে একাধিকবার কেউটে সাপটিকে আক্রমণ করে।শিশু কন্যা রিমি মিস্ত্রি সাপটিকে মুঠো করে দূরে ছুঁড়ে ফেলতে গেলে কেউটে সাপটি মুহূর্তে তার বাম হাতের অাঙুলে কামড় বসিয়ে দেয়।সেই সময় শিশু কন্যা রিমি সাপের কামড় খেয়ে কান্নাকাটি করে সাপটি কে নাছেড়ে হাতের মুঠোয় বন্দী করে নিয়ে গিয়ে সে তার বাবা-মা দাদু দিদিমা কে জানায় এবং বলে এ আমাকে কামড়ে দিয়েছে।দেখো হাত থেকে রক্ত বের হচ্ছে।বাড়ির লোকজন শিশু কন্যা রিমির হাতে কেউটে সাপ দেখে আতঙ্কে ছোটাছুটি করতে থাকেন।তাদের চিৎকার শুনে স্থানীয় মানুষজন ছুটে আসে।সাহসী কয়েক জন যুবক রিমির হাত থেকে সাপটি কোনক্রমে ছাড়িয়ে মেরে ফেলেন।
পরিবারের সদস্যরা শিশু কন্যা রিমি এবং মৃত সাপটি কে নিয়ে স্থানীয় দু-একটি চিকিৎসা কেন্দ্রে গিয়ে সাপে কামড়ানোর কথা বললে স্থানীয় চিকিৎসকরা চিকিৎসা না করে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।শিশু কন্যার দিদিমা সনকা মৃধা আর অপেক্ষা না করে রিমিকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসে।সাপে কামড়ানোর কথা শুনে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে বিশিষ্ট চিকিৎসক গৌতম মন্ডল তড়িঘড়ি চিকিৎসা শুরু করেন।চিকিৎসক গৌতম মন্ডল বলেন শিশুটি বর্তমানে বিপদমুক্ত।আপাতত ১৪টি এভিএস দেওয়া হয়েছে।আরো ৬ টি এভিএস দেওয়া হবে।তিনি আরো বলেন এখান ওখান ছোটাছুটি করে দুঘন্টা সময় অতিবাহিত করেছেন ঐ শিশুর পরিবারের লোকজন,তাতে করে আর অল্প কিছু সময় দেরী করলে বড়সড় বিপদ ঘটে যেতে পারতো।বর্তমানে চিকিৎসাধীন শিশু কন্যা রিমি মিস্ত্রি।এদিকে এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
বাসন্তীতে কেউটে সাপের সাথে খেলা করতে গিয়ে সাপের দংশনে জখম শিশু কন্যা
নিজস্ব প্রতিনিধি| বাসন্তী|শুক্রবার রাতে বাড়িতে এক শিশু কন্যা কেউটে সাপের সাথে খেলা করতে গিয়ে সাপের দংশনে জখম হয় সে।জখম শিশু কন্যার নাম রিমি মিস্ত্রী।বর্তমানে সে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তী থানার ৬ নম্বর চড়াবিদ্যা গ্রামে।স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে ৬ নম্বর চড়াবিদ্যা গ্রামে দাদুর বাড়িতে থাকে বছর পাঁচেকের ছোট্ট শিশু কন্যা রিমি মিস্ত্রী।এদিন সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ বাড়ির উঠানে পোষা বিড়ালকে নিয়ে খেলায় মত্ত ছিল শিশু কন্যা রিমি।হঠাৎই একটি ছোট কেউটে সাপ চলে আসে সেখানে।বিড়ালটি সাপকে দেখতে পেয়ে শিকার করতে শুরু করে।বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলতে থাকে সাপে বিড়ালের লড়াই।সেই সময় শিশু কন্যা রিমি মিস্ত্রি বার দুয়েক সাপটিকে খেলার ছলে ধরে দূরে সরিয়ে দেয়।সাপটি রিমিকে কামড়াতে পারে ভেবে বিড়ালটিও বিপদ সংকেতের অাওয়াজ করে একাধিকবার কেউটে সাপটিকে আক্রমণ করে।শিশু কন্যা রিমি মিস্ত্রি সাপটিকে মুঠো করে দূরে ছুঁড়ে ফেলতে গেলে কেউটে সাপটি মুহূর্তে তার বাম হাতের অাঙুলে কামড় বসিয়ে দেয়।সেই সময় শিশু কন্যা রিমি সাপের কামড় খেয়ে কান্নাকাটি করে সাপটি কে নাছেড়ে হাতের মুঠোয় বন্দী করে নিয়ে গিয়ে সে তার বাবা-মা দাদু দিদিমা কে জানায় এবং বলে এ আমাকে কামড়ে দিয়েছে।দেখো হাত থেকে রক্ত বের হচ্ছে।বাড়ির লোকজন শিশু কন্যা রিমির হাতে কেউটে সাপ দেখে আতঙ্কে ছোটাছুটি করতে থাকেন।তাদের চিৎকার শুনে স্থানীয় মানুষজন ছুটে আসে।সাহসী কয়েক জন যুবক রিমির হাত থেকে সাপটি কোনক্রমে ছাড়িয়ে মেরে ফেলেন।
পরিবারের সদস্যরা শিশু কন্যা রিমি এবং মৃত সাপটি কে নিয়ে স্থানীয় দু-একটি চিকিৎসা কেন্দ্রে গিয়ে সাপে কামড়ানোর কথা বললে স্থানীয় চিকিৎসকরা চিকিৎসা না করে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।শিশু কন্যার দিদিমা সনকা মৃধা আর অপেক্ষা না করে রিমিকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসে।সাপে কামড়ানোর কথা শুনে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে বিশিষ্ট চিকিৎসক গৌতম মন্ডল তড়িঘড়ি চিকিৎসা শুরু করেন।চিকিৎসক গৌতম মন্ডল বলেন শিশুটি বর্তমানে বিপদমুক্ত।আপাতত ১৪টি এভিএস দেওয়া হয়েছে।আরো ৬ টি এভিএস দেওয়া হবে।তিনি আরো বলেন এখান ওখান ছোটাছুটি করে দুঘন্টা সময় অতিবাহিত করেছেন ঐ শিশুর পরিবারের লোকজন,তাতে করে আর অল্প কিছু সময় দেরী করলে বড়সড় বিপদ ঘটে যেতে পারতো।বর্তমানে চিকিৎসাধীন শিশু কন্যা রিমি মিস্ত্রি।এদিকে এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।