সুন্দরবন TV
পাথর প্রতিমায় কুমিরের আক্রমণে জখম মৎস্যজীবী
নিজস্ব প্রতিনিধি | পাথর প্রতিমা|শুক্রবার সকাল ১১ টায় নদীতে এক মহিলা মৎস্যজীবী জাল ফেলে মাছ ধরার সময় হঠাৎই কুমিরে আক্রমণ করলে জখম হয় মৎস্যজীবী।জখম মহিলা মৎস্যজীবীর নাম গৌরি খালুয়া।বর্তমানে সে কলকাতা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনা পাথর প্রতিমা ব্লকের ছোট রাক্ষসখালী এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ছোট রাক্ষসখালি ভোক্তাঘেরি এলাকার বাসিন্দা মৎস্যজীবী গৌরি খালুয়া প্রতিদিনের মতন এদিনও সকালে বের হয় জাল নিয়ে নদীতে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে।সকাল ১১ টার সময় পাশের জগদ্দল নদীতে জাল ফেলে মাছ ধর ছিল মৎস্যজীবী গৌরি খালুয়া।কোমর জলে আপন মনে মাছ ধরে যাচ্ছিল গৌরি খালুয়া।
সেই সময় হঠাৎই তাকে একটি কুমির কোমরের নিচে পায়ে ধরে ফেলে। চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে গৌরী খালুয়া।তবে বুদ্ধি করে হাতের জালটি কুমিরের মুখের উপরে ফেলে দেয় মৎস্যজীবী গৌরি খালুয়া। কিন্তু জালের দড়িটা গৌরি খালুয়া হাতে থাকায় জালটি নিয়ে কুমিরটি পালাতে অক্ষম হয়। তখন কুমিরটি বেগতিক বুঝে মৎস্যজীবীর পায়ের নিচে কাঁমড় দেয়।গৌরি খালুয়া তখন পাশে থাকা একটি গাছের শিকড় ধরে নেয়।বেশ কিছুক্ষণ চলতে থাকে মৎস্যজীবীর সঙ্গে কুমিরের লড়াই।তবে মৎস্যজীবীর চিৎকার শুনে আশেপাশে থাকা মৎস্যজীবীরা দৌড়ে আসে লাঠি সোটা নিয়ে এবং লাঠি সোটা জলের মধ্যে মারতে থাকে।মৎস্যজীবী গৌরি খালুয়া বুদ্ধি করে হাতের জালের দড়ি খুলে দেয়।ততক্ষণে কুমিরটি ছেড়ে দিয়ে জালসহ পালিয়ে যায় জলের টানে।স্থানীয়রা জখম মৎস্যজীনবীকে উদ্ধার করে মাধবনগর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থা অবনতি হলে চিকিৎসকরা তাকে কলকাতা হাসপাতালে স্থান্তরিত করে।বনদফতর জানান নদীতে জাল ফেলে মাছ ধরার সময় হঠাৎই কুমির আক্রমণে করলে এক মহিলা মৎস্যজীবী জখম হয় এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পাথর প্রতিমায় কুমিরের আক্রমণে জখম মৎস্যজীবী
নিজস্ব প্রতিনিধি | পাথর প্রতিমা|শুক্রবার সকাল ১১ টায় নদীতে এক মহিলা মৎস্যজীবী জাল ফেলে মাছ ধরার সময় হঠাৎই কুমিরে আক্রমণ করলে জখম হয় মৎস্যজীবী।জখম মহিলা মৎস্যজীবীর নাম গৌরি খালুয়া।বর্তমানে সে কলকাতা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনা পাথর প্রতিমা ব্লকের ছোট রাক্ষসখালী এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ছোট রাক্ষসখালি ভোক্তাঘেরি এলাকার বাসিন্দা মৎস্যজীবী গৌরি খালুয়া প্রতিদিনের মতন এদিনও সকালে বের হয় জাল নিয়ে নদীতে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে।সকাল ১১ টার সময় পাশের জগদ্দল নদীতে জাল ফেলে মাছ ধর ছিল মৎস্যজীবী গৌরি খালুয়া।কোমর জলে আপন মনে মাছ ধরে যাচ্ছিল গৌরি খালুয়া।
সেই সময় হঠাৎই তাকে একটি কুমির কোমরের নিচে পায়ে ধরে ফেলে। চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে গৌরী খালুয়া।তবে বুদ্ধি করে হাতের জালটি কুমিরের মুখের উপরে ফেলে দেয় মৎস্যজীবী গৌরি খালুয়া। কিন্তু জালের দড়িটা গৌরি খালুয়া হাতে থাকায় জালটি নিয়ে কুমিরটি পালাতে অক্ষম হয়। তখন কুমিরটি বেগতিক বুঝে মৎস্যজীবীর পায়ের নিচে কাঁমড় দেয়।গৌরি খালুয়া তখন পাশে থাকা একটি গাছের শিকড় ধরে নেয়।বেশ কিছুক্ষণ চলতে থাকে মৎস্যজীবীর সঙ্গে কুমিরের লড়াই।তবে মৎস্যজীবীর চিৎকার শুনে আশেপাশে থাকা মৎস্যজীবীরা দৌড়ে আসে লাঠি সোটা নিয়ে এবং লাঠি সোটা জলের মধ্যে মারতে থাকে।মৎস্যজীবী গৌরি খালুয়া বুদ্ধি করে হাতের জালের দড়ি খুলে দেয়।ততক্ষণে কুমিরটি ছেড়ে দিয়ে জালসহ পালিয়ে যায় জলের টানে।স্থানীয়রা জখম মৎস্যজীনবীকে উদ্ধার করে মাধবনগর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থা অবনতি হলে চিকিৎসকরা তাকে কলকাতা হাসপাতালে স্থান্তরিত করে।বনদফতর জানান নদীতে জাল ফেলে মাছ ধরার সময় হঠাৎই কুমির আক্রমণে করলে এক মহিলা মৎস্যজীবী জখম হয় এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।