সুন্দরবন TV
কাকদ্বীপে এলেন রাজ্যপাল ফনীর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের খোঁজ খবর নিতে
নিজস্ব প্রতিনিধি |কাকদ্বীপ|শনিবার বিকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ মহকুমা এলেন রাজ্যের রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাটী।গত ৩ মে ঘূর্ণিঝড় ফণী'র পর কেমন রয়েছে সুন্দরবনবাসী এবং কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সুন্দরবন এলাকা তারই খোঁজ খবর নিতে এলেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাটী।এমনকি সুন্দরবন অঞ্চলের নদী বাঁধই বা কেমন রয়েছে তারও খোঁজ খবর নিতে এলেন রাজ্যপাল।আর এই সমস্ত বিষয়গুলো জানার জন্য এদিন বিকাল সাড়ে ৩ টায় কাকদ্বীপ সেচ বাংলোতে কাকদ্বীপ মহকুমা শাসক সৌভিক চ্যাটার্জী,বিডিও এবং বিভিন্ন আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন রাজ্যপাল বিভিন্ন বিষয়ে।
বিশেষ করে ফনী ঘূর্ণি ঝড়ে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত এবং ত্রাণ ঠিক মতন পাচ্ছে কিনা।নদী বাঁধ গুলি কেমন রয়েছে।সেখান থেকে তিনি কাকদ্বীপের লট নম্বর আটের ৪ নম্বর জেটিঘাটে যায়।সেখানে জল পথের সাধারণ যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে ফনী ঘূর্ণি ঝড়ে তারা কেমন আছে এবং ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সেই বিষয়ে।এরপর এই অঞ্চলের নদী বাঁধ পরিদর্শন করেন তিনি এববং এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন।রাজ্যপাল মধুসূদনপুর এলাকার বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানতে চান, গত ৩ মে এই অঞ্চলে ফণী'র দাপট কতটা ছিল? এই ঘূর্ণিঝড়ে এলাকায় কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কিনা? এরপরই তিনি শিবকালীনগর ঈশান মোমোরিয়্যাল হাইস্কলের বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রটি ঘুরে দেখেন।এখানে গত ৩ মে ফনী ঘূর্ণি ঝড়ের আতঙ্কে প্রায় ১৫০ টি পরিবার আশ্রয় নিয়ে ছিল।তবে পরিবার গুলি পরের দিন সকালে চলে যায় নিজেদের বাড়িতে।ফলে রাজ্যপাল এলে দেখতে পায় বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রটি ফাঁকা।ফলে রাজ্যপাল এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে এবং আশ্রয় কেন্দ্রর কমিটির সদস্যদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন।সাংবাদিকদের প্রশ্নে রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী বলেন ফেনীর ঘূর্ণিঝড়ের পর মূলত এই এলাকা দেখার জন্য এসেছি।এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে।তবে এখনও পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়নি।এদিন রাজ্যপাল ফনী ঘূর্ণিঝড়ের পর কেমন আছে এলাকার মানুষজন এবং ক্ষয়ক্ষতি বিষয়ে খোঁজ খবর নেয়।এরপর তিনি রাজ্যপাল ভবনের উদ্দেশ্যে রওনা দেন।
কাকদ্বীপে এলেন রাজ্যপাল ফনীর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের খোঁজ খবর নিতে
নিজস্ব প্রতিনিধি |কাকদ্বীপ|শনিবার বিকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ মহকুমা এলেন রাজ্যের রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাটী।গত ৩ মে ঘূর্ণিঝড় ফণী'র পর কেমন রয়েছে সুন্দরবনবাসী এবং কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সুন্দরবন এলাকা তারই খোঁজ খবর নিতে এলেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাটী।এমনকি সুন্দরবন অঞ্চলের নদী বাঁধই বা কেমন রয়েছে তারও খোঁজ খবর নিতে এলেন রাজ্যপাল।আর এই সমস্ত বিষয়গুলো জানার জন্য এদিন বিকাল সাড়ে ৩ টায় কাকদ্বীপ সেচ বাংলোতে কাকদ্বীপ মহকুমা শাসক সৌভিক চ্যাটার্জী,বিডিও এবং বিভিন্ন আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন রাজ্যপাল বিভিন্ন বিষয়ে।
বিশেষ করে ফনী ঘূর্ণি ঝড়ে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত এবং ত্রাণ ঠিক মতন পাচ্ছে কিনা।নদী বাঁধ গুলি কেমন রয়েছে।সেখান থেকে তিনি কাকদ্বীপের লট নম্বর আটের ৪ নম্বর জেটিঘাটে যায়।সেখানে জল পথের সাধারণ যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে ফনী ঘূর্ণি ঝড়ে তারা কেমন আছে এবং ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সেই বিষয়ে।এরপর এই অঞ্চলের নদী বাঁধ পরিদর্শন করেন তিনি এববং এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন।রাজ্যপাল মধুসূদনপুর এলাকার বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানতে চান, গত ৩ মে এই অঞ্চলে ফণী'র দাপট কতটা ছিল? এই ঘূর্ণিঝড়ে এলাকায় কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কিনা? এরপরই তিনি শিবকালীনগর ঈশান মোমোরিয়্যাল হাইস্কলের বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রটি ঘুরে দেখেন।এখানে গত ৩ মে ফনী ঘূর্ণি ঝড়ের আতঙ্কে প্রায় ১৫০ টি পরিবার আশ্রয় নিয়ে ছিল।তবে পরিবার গুলি পরের দিন সকালে চলে যায় নিজেদের বাড়িতে।ফলে রাজ্যপাল এলে দেখতে পায় বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রটি ফাঁকা।ফলে রাজ্যপাল এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে এবং আশ্রয় কেন্দ্রর কমিটির সদস্যদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন।সাংবাদিকদের প্রশ্নে রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী বলেন ফেনীর ঘূর্ণিঝড়ের পর মূলত এই এলাকা দেখার জন্য এসেছি।এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে।তবে এখনও পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়নি।এদিন রাজ্যপাল ফনী ঘূর্ণিঝড়ের পর কেমন আছে এলাকার মানুষজন এবং ক্ষয়ক্ষতি বিষয়ে খোঁজ খবর নেয়।এরপর তিনি রাজ্যপাল ভবনের উদ্দেশ্যে রওনা দেন।