সুন্দরবন TV
ফলতায় ছাত্রীর নগ্ন মুন্ডুহীন দেহ উদ্ধার
নিজস্ব প্রতিনিধি| ফলতা|সোমবার এক ছাত্রীকে খুনের অভিযোগে পুলিশ আরও ৩ জনকে গ্রেফতার করে।এর আগে পুলিশ তদন্তে নেমে মূল অভিযুক্ত সিদ্দিকুল্লা খাঁ কে গ্রেফতার করে।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ফলতা থানার চন্ডী দেওয়াল এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে চন্ডী দেওয়াল এলাকার বাসিন্দা একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী ইয়াসমিনা খাতুন বিবেকানন্দ হাইস্কুলে পঠন পাঠন করত।গত ২৪ মে ছাত্রী ইয়াসমিনা খাতুন বাড়ি থেকে বের হয় টিউশনি পড়ার জন্য।তারপর সে আর বাড়ি ফেরেনি।ফলে ছাত্রীর পরিবারের সদস্যরা খোঁজখুঁজি করতে থাকে।ছাত্রীকে না পেয়ে তারা গত ২৫ মে ফলতা থানায় অভিযোগ দায়ের করে।ছাত্রীর পরিবারের সদস্যরা থানায় অভিযোগ করে বলেন প্রতিবেশী সিদ্দিকুল্লা খাঁ নামে এক যুবক প্রায় সময় ছাত্রী ইয়াসমিনা খাতুন কে উত্তাপ্ত করতো।আর এই অভিযোগ পেয়ে ফলতা থানার পুলিশ তদন্তে নেমে গত ২৬ মে সিদ্দিকুল্লা খাঁ কে গ্রেফতার করে।ধৃতকে জেরা করে এদিন বিকালে চন্ডী দেওয়াল এলাকার একটি জলাশয় থেকে ছাত্রী ইয়াসমিনা খাতুনের(১৭) নগ্ন মুন্ডুহীন দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।এরপর ধৃতকে জেরা করে পাশের আরও একটি জায়গা থেকে ছাত্রীর কাটা মুন্ডুটি মাটি খুঁজলে উদ্ধার করে পুলিশ।পুলিশ দেহটি ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এদিকে এই ঘটনায় আরও কেউ যুক্ত আছে কিনা সে বিষয়ে ধৃতকে জেরা করে আরও ৩ জনকে গ্রেফতার করে।ধৃতদের জিঞ্জাসাবাদ করছে পুলিশ।কিভাবে এবং কি কারণে এমন ঘটনা ঘটলো সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।এ দিকে এই ঘটনায় পুলিশ খুন,ধর্ষণ,প্রমাণ লোপাট করা এবং অস্ত্র আইনে মামলা শুরু করেছে।পুলিশ জানান এক নিখোঁজ ছাত্রী নগ্ন মুন্ডুহীন দেহ জলাশয় থেকে এবং কাটা মুন্ডুটি উদ্ধার করা হয়।এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সহ আরও কয়েকজন কে গ্রেফতার করা হয়েছে।ধৃতদের জিঞ্জাসাবাদ করা হচ্ছে।এ বিষয়ে অভিযোগ দায়ের হয়েছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ফলতায় ছাত্রীর নগ্ন মুন্ডুহীন দেহ উদ্ধার
নিজস্ব প্রতিনিধি| ফলতা|সোমবার এক ছাত্রীকে খুনের অভিযোগে পুলিশ আরও ৩ জনকে গ্রেফতার করে।এর আগে পুলিশ তদন্তে নেমে মূল অভিযুক্ত সিদ্দিকুল্লা খাঁ কে গ্রেফতার করে।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ফলতা থানার চন্ডী দেওয়াল এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে চন্ডী দেওয়াল এলাকার বাসিন্দা একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী ইয়াসমিনা খাতুন বিবেকানন্দ হাইস্কুলে পঠন পাঠন করত।গত ২৪ মে ছাত্রী ইয়াসমিনা খাতুন বাড়ি থেকে বের হয় টিউশনি পড়ার জন্য।তারপর সে আর বাড়ি ফেরেনি।ফলে ছাত্রীর পরিবারের সদস্যরা খোঁজখুঁজি করতে থাকে।ছাত্রীকে না পেয়ে তারা গত ২৫ মে ফলতা থানায় অভিযোগ দায়ের করে।ছাত্রীর পরিবারের সদস্যরা থানায় অভিযোগ করে বলেন প্রতিবেশী সিদ্দিকুল্লা খাঁ নামে এক যুবক প্রায় সময় ছাত্রী ইয়াসমিনা খাতুন কে উত্তাপ্ত করতো।আর এই অভিযোগ পেয়ে ফলতা থানার পুলিশ তদন্তে নেমে গত ২৬ মে সিদ্দিকুল্লা খাঁ কে গ্রেফতার করে।ধৃতকে জেরা করে এদিন বিকালে চন্ডী দেওয়াল এলাকার একটি জলাশয় থেকে ছাত্রী ইয়াসমিনা খাতুনের(১৭) নগ্ন মুন্ডুহীন দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।এরপর ধৃতকে জেরা করে পাশের আরও একটি জায়গা থেকে ছাত্রীর কাটা মুন্ডুটি মাটি খুঁজলে উদ্ধার করে পুলিশ।পুলিশ দেহটি ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এদিকে এই ঘটনায় আরও কেউ যুক্ত আছে কিনা সে বিষয়ে ধৃতকে জেরা করে আরও ৩ জনকে গ্রেফতার করে।ধৃতদের জিঞ্জাসাবাদ করছে পুলিশ।কিভাবে এবং কি কারণে এমন ঘটনা ঘটলো সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।এ দিকে এই ঘটনায় পুলিশ খুন,ধর্ষণ,প্রমাণ লোপাট করা এবং অস্ত্র আইনে মামলা শুরু করেছে।পুলিশ জানান এক নিখোঁজ ছাত্রী নগ্ন মুন্ডুহীন দেহ জলাশয় থেকে এবং কাটা মুন্ডুটি উদ্ধার করা হয়।এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সহ আরও কয়েকজন কে গ্রেফতার করা হয়েছে।ধৃতদের জিঞ্জাসাবাদ করা হচ্ছে।এ বিষয়ে অভিযোগ দায়ের হয়েছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।