সুন্দরবন TV
ক্যানিং এ মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলের নারকেল চারা ও নীম গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ রোপন করে গ্রীনিজ বুকে নাম তুলতে চলেছে ১০০ দিনের কাজে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের ক্যানিং এস ডি ও রোড এবং ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলের নারকেল চারা,দেশী নিম গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ বসিয়ে মাতলা -১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারিরা রের্কড করতে চলছে।বিশেষ সূত্রে খবর বৃক্ষ রোপনের এই মাতলা -১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারিরা গ্রীনীজ বুকে নাম তুলতে চলেছে।তারা ২০১৮-১৯ বর্ষে মাতলা নদীর পাড়ে ৩৫২০ টি বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ রোপন করে রের্কড গড়ে তুলেছে।২০১৮ সালের আগষ্ট মাস থেকে মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারি কাকলী পাল,মলিনা হালদার,ভাস্বতী সরদার,রানীবালা পাল,লীলা বিশ্বাস প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে এবং ক্যানিং মাতলা নদীর সৌন্দর্য্যে বৃক্ষ রোপনের কাজ শুরু করে।উল্লেখ্য ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে মহত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের ১০০ দিনের কাজে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপনের পাশাপাশি ম্যানগ্রোভ গাছের চারা রোপনের কাজ শুরু করে। ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোডের এবং ক্যানিং এস ডি ও রোডের ক্যানিং মাতলা নদীর ভূমি ক্ষয় রোধে এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে ও সুন্দরবনের পযটকদের আর্কষন বাড়তে এই অভিনব উদ্যোগ।
ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোড থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত এবং ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করে শুধু বাংলা নয় দেশের মধ্যে এক নজির গড়েছে প্রায় ১৩ ঘন্টা কাজের শ্রম দিয়ে এই সমস্ত জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।প্রায় ৩৫২০ টি বৃক্ষ রোপন করে ফেলেছে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে।চারা গাছগুলি যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় তার জন্য জব কার্ডের বেনিফিসারিরা চারিদিকে বাগানের পরিবেষ্ঠনী দিয়েছে বাঁশের খুঁটি, চটা এবং নেট জাল দিয়েছে।তবে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা ২ হাজার নিম গাছের চারা, ২৫০ টি নারকেল গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির ৪০০ টি ফল গাছের চারা, ২০০ টি করমচা গাছের চারা, ১৫০ টি জবা ফুল গাছের চারা, ২৫০ টি সুপারি গাছের চারা মেহগনি, শিশু,কলা গাছের চারা রোপন করে।বর্তমানে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা ইতিমধ্যে ১০০ টি সুন্দরী গাছের চারা, ৫০ টি কাঁকড়া, ৫০ টি বাইন সহ গোলপাতা গাছের চারা রোপন করেছে।মাতলা-১ জব কার্ডের বেনিফিসারিরা বলেন ২০১৮ সালের ৮ আগষ্ট থেকে এই বৃক্ষ রোপনের কাজ শুরু করি।৩৫২০ টি বৃক্ষ রোপন করে চারা গাছের পরিষেবা করা হচ্ছে।
বিঞ্জানভিত্তিক ও জৈব সারের মাধ্যমে চলছে বৃক্ষ রোপনের কাজ।গাছ লাগানোর সময় দৈঘ্য ৩ ফুট,প্রস্থ ৩ ফুট,গভীরতা ৩ ফুট করে গর্ত খুলে মাটিকে আগুনে পুড়িয়ে শুদ্ধ করে ১৪ দিন পর বিঞ্জানভিত্তিক ভাবে বসানো হচ্ছে বৃক্ষ। তবে গাছের জন্য এখনও পর্যন্ত কোন সার দেয়নি বিভাগীয় দফতর।আমরা জব কার্ডের মহিলারা নিজেরা এ পর্যন্ত ১০ হাজার টাকা খরচ করে গোবর সার কিনে সেই সার গাছে দিচ্ছি।এমনকি গরু, ছাগল,মোষ বাগানের পরিবেষ্টনী নষ্ট করে দিচ্ছে।তাও নিজেরা টাকা দিয়ে বাঁশ,নেট জাল,পেরেক প্রমূখ সরঞ্জাম কিনে পরিবেষ্টনী সংস্কার করা হচ্ছে।বিভাগীয় দফতরের কাজ থেকে কোন রকম সাহায্য পাওয়া যাচ্ছে না।এমনকি এখনও পর্যন্ত দেয়নি বৃক্ষ পাট্টা।এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ জানানো হবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে।আমরা জব কার্ডের বেনিফিসারিরা গাছ কে ভালবেসে এখনও পর্যন্ত কাজ করে যাচ্ছি।
ক্যানিং এ মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলের নারকেল চারা ও নীম গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ রোপন করে গ্রীনিজ বুকে নাম তুলতে চলেছে ১০০ দিনের কাজে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের ক্যানিং এস ডি ও রোড এবং ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলের নারকেল চারা,দেশী নিম গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ বসিয়ে মাতলা -১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারিরা রের্কড করতে চলছে।বিশেষ সূত্রে খবর বৃক্ষ রোপনের এই মাতলা -১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারিরা গ্রীনীজ বুকে নাম তুলতে চলেছে।তারা ২০১৮-১৯ বর্ষে মাতলা নদীর পাড়ে ৩৫২০ টি বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ রোপন করে রের্কড গড়ে তুলেছে।২০১৮ সালের আগষ্ট মাস থেকে মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারি কাকলী পাল,মলিনা হালদার,ভাস্বতী সরদার,রানীবালা পাল,লীলা বিশ্বাস প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে এবং ক্যানিং মাতলা নদীর সৌন্দর্য্যে বৃক্ষ রোপনের কাজ শুরু করে।উল্লেখ্য ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে মহত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের ১০০ দিনের কাজে জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপনের পাশাপাশি ম্যানগ্রোভ গাছের চারা রোপনের কাজ শুরু করে। ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোডের এবং ক্যানিং এস ডি ও রোডের ক্যানিং মাতলা নদীর ভূমি ক্ষয় রোধে এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে ও সুন্দরবনের পযটকদের আর্কষন বাড়তে এই অভিনব উদ্যোগ।
ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোড থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত এবং ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করে শুধু বাংলা নয় দেশের মধ্যে এক নজির গড়েছে প্রায় ১৩ ঘন্টা কাজের শ্রম দিয়ে এই সমস্ত জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।প্রায় ৩৫২০ টি বৃক্ষ রোপন করে ফেলেছে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে।চারা গাছগুলি যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় তার জন্য জব কার্ডের বেনিফিসারিরা চারিদিকে বাগানের পরিবেষ্ঠনী দিয়েছে বাঁশের খুঁটি, চটা এবং নেট জাল দিয়েছে।তবে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা ২ হাজার নিম গাছের চারা, ২৫০ টি নারকেল গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির ৪০০ টি ফল গাছের চারা, ২০০ টি করমচা গাছের চারা, ১৫০ টি জবা ফুল গাছের চারা, ২৫০ টি সুপারি গাছের চারা মেহগনি, শিশু,কলা গাছের চারা রোপন করে।বর্তমানে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা ইতিমধ্যে ১০০ টি সুন্দরী গাছের চারা, ৫০ টি কাঁকড়া, ৫০ টি বাইন সহ গোলপাতা গাছের চারা রোপন করেছে।মাতলা-১ জব কার্ডের বেনিফিসারিরা বলেন ২০১৮ সালের ৮ আগষ্ট থেকে এই বৃক্ষ রোপনের কাজ শুরু করি।৩৫২০ টি বৃক্ষ রোপন করে চারা গাছের পরিষেবা করা হচ্ছে।
বিঞ্জানভিত্তিক ও জৈব সারের মাধ্যমে চলছে বৃক্ষ রোপনের কাজ।গাছ লাগানোর সময় দৈঘ্য ৩ ফুট,প্রস্থ ৩ ফুট,গভীরতা ৩ ফুট করে গর্ত খুলে মাটিকে আগুনে পুড়িয়ে শুদ্ধ করে ১৪ দিন পর বিঞ্জানভিত্তিক ভাবে বসানো হচ্ছে বৃক্ষ। তবে গাছের জন্য এখনও পর্যন্ত কোন সার দেয়নি বিভাগীয় দফতর।আমরা জব কার্ডের মহিলারা নিজেরা এ পর্যন্ত ১০ হাজার টাকা খরচ করে গোবর সার কিনে সেই সার গাছে দিচ্ছি।এমনকি গরু, ছাগল,মোষ বাগানের পরিবেষ্টনী নষ্ট করে দিচ্ছে।তাও নিজেরা টাকা দিয়ে বাঁশ,নেট জাল,পেরেক প্রমূখ সরঞ্জাম কিনে পরিবেষ্টনী সংস্কার করা হচ্ছে।বিভাগীয় দফতরের কাজ থেকে কোন রকম সাহায্য পাওয়া যাচ্ছে না।এমনকি এখনও পর্যন্ত দেয়নি বৃক্ষ পাট্টা।এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ জানানো হবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে।আমরা জব কার্ডের বেনিফিসারিরা গাছ কে ভালবেসে এখনও পর্যন্ত কাজ করে যাচ্ছি।