সুন্দরবন TV
যুবকের পচাগলা দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য,তদন্তে ক্যানিং থানার পুলিশ
নিজস্বপ্রতিনিধি
ক্যানিং : এক যুবকের পচাগলা মৃতদেহ উদ্ধার কে কেন্দ্র করে এলাকা চাঞ্চল্য ছড়ালো। মৃত যুবকের নাম খোকন মন্ডল(৪২)।ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার দুপুরে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার ক্যানিং থানার হেড়োভাঙা বাজার সংলগ্ন এলাকায়।মৃতের পরিবার সুত্রে জানাগেছে গত প্রায় তিনদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন খোকন মন্ডল নামে ঐ যুবক।যদিও পরিবারের তরফে ক্যানিং থানায় কোন নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের করেন নি।
এদিকে পরিবারের লোকজন বিস্তর খোঁজাখুজি করে না খোকন মন্ডল কে খুঁজে না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েন।ইতি রবিবার দুপুরে ঐ যুবকের বাড়ীর অদূরে হেড়োভাঙ্গা বাজার সংলগ্ন একটি পুকুরে মৃত লাশ ভাসতে দেখেন স্থানীয় লোকজন।তাঁরাই পুলিশে খবর দিলে ক্যানিং থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পচাগলা লাশ পুকুর থেকে উদ্ধার করে।খোকন মন্ডলের পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা মৃতদেহ দেখে নিশ্চিত হন দেহটি খোকন মন্ডলের।
স্থানীয় সুত্রে জানাগেছে গত তিন দিন ধরে ঐ যুবক নিখোঁজ ছিলেন।ঐ যুবকের স্ত্রী ও তিনটি কন্যাসন্তান রয়েছে।পেশায় ঐ যুবক কাঠের মিস্ত্রী(ছুতোর মিস্ত্রী)।দরিদ্র হওয়ায় ঐ যুবকের স্ত্রী মায়া মন্ডল সংসার চালানোর তাগিদে কলকাতায় পরিচারিকার কাজ করেন।
প্রতিবেশী শর্মিলা মন্ডল,দেবলা মন্ডল’রা বলেন “দীর্ঘদিন ধরেই ঐ যুবকের মৃগী রোগছিল। এর আগেও দু-তিনবার পুকুরে পড়ে গিয়েছিল। লোকজন দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে। সম্ভবত মৃগী রোগে আক্রান্ত হয়ে জলে পড়ে গিয়ে মারা গিয়েছে।”
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য মদন নস্কর ও মৃত যুবকের ভাই রাজা মন্ডল বলেন “দিন তিনেক নিখোঁজ ছিল খোকন মন্ডল।সোমবার দুপুরে স্থানীয় হেড়োভাঙ্গা বাজারে পিছনে একটি পুকুর থেকে খোকন মন্ডলের পচগলা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। কি ভাবে এমন ঘটনা ঘটলো?ওরতো কোন শত্রু ও ছিল না। পুলিশি তদন্তের দিকে তাকিয়ে রয়েছি।”
এটি খুন না দুর্ঘটনায় মত্যু, সে বিষয়ে মৃতদেহটি ময়না তদন্তে পাঠিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ক্যানিং থানার পুলিশ।
যুবকের পচাগলা দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য,তদন্তে ক্যানিং থানার পুলিশ
নিজস্বপ্রতিনিধি
ক্যানিং : এক যুবকের পচাগলা মৃতদেহ উদ্ধার কে কেন্দ্র করে এলাকা চাঞ্চল্য ছড়ালো। মৃত যুবকের নাম খোকন মন্ডল(৪২)।ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার দুপুরে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার ক্যানিং থানার হেড়োভাঙা বাজার সংলগ্ন এলাকায়।মৃতের পরিবার সুত্রে জানাগেছে গত প্রায় তিনদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন খোকন মন্ডল নামে ঐ যুবক।যদিও পরিবারের তরফে ক্যানিং থানায় কোন নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের করেন নি।
এদিকে পরিবারের লোকজন বিস্তর খোঁজাখুজি করে না খোকন মন্ডল কে খুঁজে না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েন।ইতি রবিবার দুপুরে ঐ যুবকের বাড়ীর অদূরে হেড়োভাঙ্গা বাজার সংলগ্ন একটি পুকুরে মৃত লাশ ভাসতে দেখেন স্থানীয় লোকজন।তাঁরাই পুলিশে খবর দিলে ক্যানিং থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পচাগলা লাশ পুকুর থেকে উদ্ধার করে।খোকন মন্ডলের পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা মৃতদেহ দেখে নিশ্চিত হন দেহটি খোকন মন্ডলের।
স্থানীয় সুত্রে জানাগেছে গত তিন দিন ধরে ঐ যুবক নিখোঁজ ছিলেন।ঐ যুবকের স্ত্রী ও তিনটি কন্যাসন্তান রয়েছে।পেশায় ঐ যুবক কাঠের মিস্ত্রী(ছুতোর মিস্ত্রী)।দরিদ্র হওয়ায় ঐ যুবকের স্ত্রী মায়া মন্ডল সংসার চালানোর তাগিদে কলকাতায় পরিচারিকার কাজ করেন।
প্রতিবেশী শর্মিলা মন্ডল,দেবলা মন্ডল’রা বলেন “দীর্ঘদিন ধরেই ঐ যুবকের মৃগী রোগছিল। এর আগেও দু-তিনবার পুকুরে পড়ে গিয়েছিল। লোকজন দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে। সম্ভবত মৃগী রোগে আক্রান্ত হয়ে জলে পড়ে গিয়ে মারা গিয়েছে।”
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য মদন নস্কর ও মৃত যুবকের ভাই রাজা মন্ডল বলেন “দিন তিনেক নিখোঁজ ছিল খোকন মন্ডল।সোমবার দুপুরে স্থানীয় হেড়োভাঙ্গা বাজারে পিছনে একটি পুকুর থেকে খোকন মন্ডলের পচগলা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। কি ভাবে এমন ঘটনা ঘটলো?ওরতো কোন শত্রু ও ছিল না। পুলিশি তদন্তের দিকে তাকিয়ে রয়েছি।”
এটি খুন না দুর্ঘটনায় মত্যু, সে বিষয়ে মৃতদেহটি ময়না তদন্তে পাঠিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ক্যানিং থানার পুলিশ।