সুন্দরবন TV
পাথর প্রতিমায় হরিণের মাংস সহ গ্রেফতার ২ জন
নিজস্ব প্রতিনিধি | পাথর প্রতিমা|শুক্রবার হরিণের মাংস বিক্রি করার অভিযোগে ধৃত নারায়ণ দাস ও অসিম প্রধান কে পুলিশ কাকদ্বীপ এসিজেএম কোর্টে তুললে বিচারক ধৃতদের ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতের পাঠানোর নির্দেশ দেয়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথর প্রতিমা থানার ভগবতপুর রেঞ্জের বারদপুর গ্রামে বেশ কিছু অসাধু ব্যবসায়ী গোপনে হরিণের মাংস বিক্রি করছিল।আর এই খবর বন দফতর গোপনে পেয়ে পুলিশ ও বন দফতর গত ২৫ জুলাই অভিযান চালিয়ে হরিণের মাংস সহ ২ জনকে গ্রেফতার করে।ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় দেড় কেজি হরিণের মাংস।ধৃতদের জিঞ্জাসাবাদ করছে পুলিশ।কি ভাবে হরিণের মাংস এল এবং এই ব্যবসায় কারা কারা জড়িত আছে সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ও বন দফতর।এদিকে হরিণ বন্যপ্রাণী আইন অনুযায়ী সংরক্ষিত প্রাণী।আর এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।কি ভাবে সুন্দরবনের হরিণের মাংস এই ভাবে লোকালয়ে এল সে বিষয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে বিভিন্ন মহলে।তাহলে কি সুন্দরবনে চোরা শিকারীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।বন দফতর ও পুলিশ জানান গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হানা দিয়ে হরিণের মাংস সহ ২ জনকে হাতে নাতে ধরে ফেলা হয়।ধৃতদের কাছ থেকে দেড় কেজি মাংস উদ্ধার করা হয়।কি ভাবে এই হরিণের মাংস এল এবং এই ব্যবসায় কারা কারা যুক্ত আছে সে বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।ধৃতদের কাকদ্বীপ আদালতে তোলা হয়েছে।
পাথর প্রতিমায় হরিণের মাংস সহ গ্রেফতার ২ জন
নিজস্ব প্রতিনিধি | পাথর প্রতিমা|শুক্রবার হরিণের মাংস বিক্রি করার অভিযোগে ধৃত নারায়ণ দাস ও অসিম প্রধান কে পুলিশ কাকদ্বীপ এসিজেএম কোর্টে তুললে বিচারক ধৃতদের ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতের পাঠানোর নির্দেশ দেয়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথর প্রতিমা থানার ভগবতপুর রেঞ্জের বারদপুর গ্রামে বেশ কিছু অসাধু ব্যবসায়ী গোপনে হরিণের মাংস বিক্রি করছিল।আর এই খবর বন দফতর গোপনে পেয়ে পুলিশ ও বন দফতর গত ২৫ জুলাই অভিযান চালিয়ে হরিণের মাংস সহ ২ জনকে গ্রেফতার করে।ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় দেড় কেজি হরিণের মাংস।ধৃতদের জিঞ্জাসাবাদ করছে পুলিশ।কি ভাবে হরিণের মাংস এল এবং এই ব্যবসায় কারা কারা জড়িত আছে সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ও বন দফতর।এদিকে হরিণ বন্যপ্রাণী আইন অনুযায়ী সংরক্ষিত প্রাণী।আর এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।কি ভাবে সুন্দরবনের হরিণের মাংস এই ভাবে লোকালয়ে এল সে বিষয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে বিভিন্ন মহলে।তাহলে কি সুন্দরবনে চোরা শিকারীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।বন দফতর ও পুলিশ জানান গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হানা দিয়ে হরিণের মাংস সহ ২ জনকে হাতে নাতে ধরে ফেলা হয়।ধৃতদের কাছ থেকে দেড় কেজি মাংস উদ্ধার করা হয়।কি ভাবে এই হরিণের মাংস এল এবং এই ব্যবসায় কারা কারা যুক্ত আছে সে বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।ধৃতদের কাকদ্বীপ আদালতে তোলা হয়েছে।