সুন্দরবন TV
ক্যানিং এ ২১ জুলাই শহীদ স্মরণের সমর্থনে তৃণমূলের জনসভা
নিজস্ব প্রতিনিধি
ক্যানিং|শনিবার বিকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং থানার বাসস্ট্যান্ডে ক্যানিং-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে ২১ জুলাই শহীদ স্মরণের সমর্থনে ধর্মতলা চলো এক জনসভা অয়োজন হয়।এদিনের জনসসভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা রাজ্যসভার সাংসদ শুভাশিস চক্রবর্তী, জয়নগর কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল,ক্যানিং পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক শ্যামল মন্ডল,ক্যানিং ১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শৈবাল লাহিড়ী,জেলা আইএনটিইউসি’র সভাপতি শক্তি মন্ডল প্রমূখ।রাজ্যের খাস কলকাতায় ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ১৩ জন যুব কংগ্রেস কর্মী।সেই ১৩ জন শহিদ কে স্মরণ করতে শহিদ দিবস উপলক্ষে ইতিমধ্যেই সমগ্র রাজ্য জুড়েই ব্যাপক প্রচার অভিযান শুরু করেছে রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেস।পিছিয়ে নেই দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার ক্যানিং মহকুমার তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা কর্মীরা।এদিনের জনসভায় জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা রাজ্য সভার সাংসদ শুভাশিস চক্রবর্তী ২১ জুলাই শহীদ স্মরণের সমর্থনে ধর্মতলায় ঐতিহাসিক জনসভা সফল করার আহ্বান জানিয়ে সকলকে বলেন আমরা মা-মাটি-মানুষের সৈনিক। কোন জাত পাতের রাজনীতিতে অভ্যস্ত নই।বিজেপির মতো সাম্প্রদায়িক ‘রাম‘ নাম নিয়ে চর্চা কিংবা মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিতে পারদর্শী নই।বিজেপি একটি সাম্প্রদায়িক দল,সিপিএমের সাথে আঁতাত করে তৃণমূল কে ভাঙতে উদগ্রীব।তৃণমূল কংগ্রেস কে ভাঙা খুব একটা সহজ কাজ নয়।সেটা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধী করতে পেরেছে।দলনেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সততার প্রতীক।তা না হলে উনি কাটমানি ফেরত দেওয়ার কথা বলতেন না।তিনি আরোও বলেন তৃণমূল দলের মধ্যে যে সমস্ত নেতা দল বিরোধী কাজ করছে তাদের কে ছেঁটে ফেলা হচ্ছে। আগামী দিনে যারা দল বিরোধী কাজ করবেন তাদের কে ও ছেঁটে ফেলা হবে। আর ছেঁটে ফেলা জঞ্জাল নিয়ে বিজেপি বাংলা দখল করবে এমন দিবা স্বপ্ন ভাবতে শুরু করেছে। যেটা বাস্তবে কোন দিনও সম্ভব হবে না।এদিনের জনসভায় ভীড় ছিল চোখে পড়ার মতন।
ক্যানিং এ ২১ জুলাই শহীদ স্মরণের সমর্থনে তৃণমূলের জনসভা
নিজস্ব প্রতিনিধি
ক্যানিং|শনিবার বিকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং থানার বাসস্ট্যান্ডে ক্যানিং-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে ২১ জুলাই শহীদ স্মরণের সমর্থনে ধর্মতলা চলো এক জনসভা অয়োজন হয়।এদিনের জনসসভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা রাজ্যসভার সাংসদ শুভাশিস চক্রবর্তী, জয়নগর কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল,ক্যানিং পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক শ্যামল মন্ডল,ক্যানিং ১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শৈবাল লাহিড়ী,জেলা আইএনটিইউসি’র সভাপতি শক্তি মন্ডল প্রমূখ।রাজ্যের খাস কলকাতায় ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ১৩ জন যুব কংগ্রেস কর্মী।সেই ১৩ জন শহিদ কে স্মরণ করতে শহিদ দিবস উপলক্ষে ইতিমধ্যেই সমগ্র রাজ্য জুড়েই ব্যাপক প্রচার অভিযান শুরু করেছে রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেস।পিছিয়ে নেই দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার ক্যানিং মহকুমার তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা কর্মীরা।এদিনের জনসভায় জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা রাজ্য সভার সাংসদ শুভাশিস চক্রবর্তী ২১ জুলাই শহীদ স্মরণের সমর্থনে ধর্মতলায় ঐতিহাসিক জনসভা সফল করার আহ্বান জানিয়ে সকলকে বলেন আমরা মা-মাটি-মানুষের সৈনিক। কোন জাত পাতের রাজনীতিতে অভ্যস্ত নই।বিজেপির মতো সাম্প্রদায়িক ‘রাম‘ নাম নিয়ে চর্চা কিংবা মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিতে পারদর্শী নই।বিজেপি একটি সাম্প্রদায়িক দল,সিপিএমের সাথে আঁতাত করে তৃণমূল কে ভাঙতে উদগ্রীব।তৃণমূল কংগ্রেস কে ভাঙা খুব একটা সহজ কাজ নয়।সেটা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধী করতে পেরেছে।দলনেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সততার প্রতীক।তা না হলে উনি কাটমানি ফেরত দেওয়ার কথা বলতেন না।তিনি আরোও বলেন তৃণমূল দলের মধ্যে যে সমস্ত নেতা দল বিরোধী কাজ করছে তাদের কে ছেঁটে ফেলা হচ্ছে। আগামী দিনে যারা দল বিরোধী কাজ করবেন তাদের কে ও ছেঁটে ফেলা হবে। আর ছেঁটে ফেলা জঞ্জাল নিয়ে বিজেপি বাংলা দখল করবে এমন দিবা স্বপ্ন ভাবতে শুরু করেছে। যেটা বাস্তবে কোন দিনও সম্ভব হবে না।এদিনের জনসভায় ভীড় ছিল চোখে পড়ার মতন।